পিরোজপুর থানার শহীদ মুক্তিযোদ্ধাগণ

Barisalpedia থেকে

পিরোজপুর থানার শহীদ মুক্তিযোদ্ধাগণ- ১. লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন, ডুমুরতলা; আগরতলার মামলায় অভিযুক্ত ও লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি; ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রত্যুষে ঢাকার এলিফ্যান্ট রোডের বাসায় পাক বাহিনী তাঁকে হত্যা করে। ২. আবদুর রাজ্জাক, এসডিও, পিরোজপুর। ৩. মিজানুর রহমান, ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট, পিরোজপুর। ৪. ফয়জুর রহমান এসডিপিও, পিরোজপুর। ৫. হীরেন্দ্র মহাজন, দুনীর্তি দমন অফিসার, পিরোজপুর। ৬. ফজলুল হক খোকন, পিতা ওয়হেদ মোক্তার, পারের হাট রোড, বিপ্লবী ছাত্র ইউনিয়ন। ৭. বিধান চন্দ্র হালদার, পিরোজপুর কলেজের ছাত্র। ৮. শিক্ষক এনছানউদ্দীন হাওলাদার, উত্তর গাজীপুর, পারের হাট। ৯. কালু মহাজন, উত্তর রাণীপুর। ১০. আবদুল গফফার বিএ, জুজখোলা। ১১. সালাম সিকদার, কুমারখালী। ১২. বারীন্দ্র রায়, চন্ডিপুর। ১৩. আবদুল লতিফ জামাল, ডুমুরতলা। ১৪. হেমন্ত কুমার দত্ত, ডুমুরতলা। ১৫. ব্রজেন্দ্র নাথ ভক্ত, ডুমুরতলা। ১৬. কালীপদ দে, ডুমুরতলা। ১৭. অমূল্য পোদ্দার, পিরোজপুর। ১৮. হামিদ, গাজীপুর। ১৯. ইসমাইল উদ্দীন শেখ, কুনিয়ারী। ২০. বিনয় ভূষণ কর্মকার, শিকারপুর, ছাত্র। ২১. সতীশ চন্দ্র কর্মকার, পালপাড়া। ২২. ঘোষাল চন্দ্র দাস, কদমতলা। ২৩. হরনাথ সমাদ্দার, কদমতলা। ২৪. হরিপদ ঘোষ, মাছিমপুর। ২৫. খগেন্দ্রনাথ মন্ডল, মাছিমপুর। ২৬. জিতেন্দ্র নাথ রায়, কলারণ। ২৭. বীরেন্দ্র নাথ দত্ত, লখাকাটি। ২৮. নেপাল ঘরামী, নরকালী। ২৯. মৃন্ময় কুমার, বিএসসি পরীক্ষার্থী, কদমতলী। ৩০. সুধীর কুমার দাস, বিএসসি পরীক্ষার্থী, কদমতলী। ৩১. ইপিআর আবুল কামার ফকির, চট্টগ্রামে শহীদ। ৩২. সামসুদ্দীন আহম্মদ, জুজখোলা। ৩৩. অনিল কুমার চন্দ্র, পিরোজপুর কলেজের ছাত্র। ৩৪. সুধীর রঞ্জন দে, ডুমুরিয়া। ৩৫. আবুল বাশার, কলাখালী। ৩৬. নির্মল চন্দ্র রায়, চরলাহরী, এমকম পরীক্ষার্থী। ৩৭. হাবিবুর রহমান। ৩৮. মহেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী, পুরোহিত, পিরোজপুর। ৩৯. করিম সর্দার, খুমরিমা। ৪০. ইউনুস আলী শেখ, জুজখোলা। ৪১. নির্মলেন্দু দাস, পিরোজপুর শহর। ৪২. রবীন দাস গুপ্ত, পিরোজপুর কলেজ। ৪৩. বিমল চন্দ্র সেন, পিরোজপুর আদালতের করণিক। ৪৪. নরেশ চন্দ্র শীল, ১০ম শ্রেণির ছাত্র। ৪৫. নুরুল আলম সেলিম, পিরোজপুর; বরিশাল পলিটেকনিকের ছাত্র। ৪৬. পংকজ কুমার কর্মকার পিরোজপুর কলেজের ছাত্র। ৪৭. প্রতুল কর্মকার, ছাত্র, পিরোজপুর। ৪৮. উমেশ চন্দ্র চক্রবর্তী, পোস্টমাস্টার, পিরোজপুর। ৪৯. চিটাগাং রেলওয়ের হিসাব রক্ষণ অফিসার এম এ হামিদ; এবং ৫০. তার পুত্র। ৫১. ফুলুরাণী বিশ্বাস। ৫২. ভগিরথী দেবী। ৫৩. পুর্নেন্দু সরকার বাচ্চু, বসন্তপুর, পিরোজপুর। ৫৪. জাহাঙ্গীর মন্টু, বসন্তপুর, পিরোজপুর। ৫৫. সেলিম, পিতা আবদুর রশিদ পেশকার, বসন্তপুর।


তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (দ্বিতীয় খণ্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫।