"সুরেশচন্দ্র দাশগুপ্ত"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
("ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য ও সমাজবাদী স্বাদেশিক সুর..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য ও সমাজবাদী স্বাদেশিক সুরেশচন্দ্র দাশগুপ্তের (১৯০২-৯.১২.১৯৯৩) জন্মস্থান বানারীপাড়ার চাখার ইউনিয়নের  খলিসাকোটা গ্রাম। পিতা কুঞ্জবিহারী। সুরেশচন্দ্র স্কুলের ছাত্রাবস্থাতেই বিপ্লবী যুগান্তর দলের সঙ্গে যুক্ত হন। বৃত্তি-সহ ম্যাট্রিক (১৯১৮) ও আই.এসসি. (১৯২০) পাশ করেন। ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সময় জেলে যান। সেখান থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পরীক্ষায় প্রথম দশ জনের মধ্যে স্থান অধিকার করে উত্তীর্ণ হন। । যুদ্ধের সময় যশোহর মিলিটারি ডিপো ও এরোড্রোম নির্মাণ কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকেন। ১৯৫৩ থেকে ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত শিবপুর বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অধ্যাপক ছিলেন। শেষবয়সে শ্রীরামকৃষ্ণ, সারদা দেবী, বিবেকানন্দের ভক্ত হন। [২৬৪]
+
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য ও সমাজবাদী স্বাদেশিক সুরেশচন্দ্র দাশগুপ্তের (১৯০২-৯.১২.১৯৯৩) জন্মস্থান বানারীপাড়ার চাখার ইউনিয়নের  খলিসাকোটা গ্রাম। পিতা কুঞ্জবিহারী। সুরেশচন্দ্র স্কুলের ছাত্রাবস্থাতেই বিপ্লবী যুগান্তর দলের সঙ্গে যুক্ত হন। বৃত্তি-সহ ম্যাট্রিক (১৯১৮) ও আই.এসসি. (১৯২০) পাশ করেন। ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সময় জেলে যান। সেখান থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পরীক্ষায় প্রথম দশ জনের মধ্যে স্থান অধিকার করে উত্তীর্ণ হন। । যুদ্ধের সময় যশোহর মিলিটারি ডিপো ও এরোড্রোম নির্মাণ কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকেন। ১৯৫৩ থেকে ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত শিবপুর বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অধ্যাপক ছিলেন। শেষবয়সে শ্রীরামকৃষ্ণ, সারদা দেবী, বিবেকানন্দের ভক্ত হন।
  
  
 
----
 
----
 
তথ্যসূত্র: সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান
 
তথ্যসূত্র: সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান

২১:৫২, ১৯ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ

ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য ও সমাজবাদী স্বাদেশিক সুরেশচন্দ্র দাশগুপ্তের (১৯০২-৯.১২.১৯৯৩) জন্মস্থান বানারীপাড়ার চাখার ইউনিয়নের খলিসাকোটা গ্রাম। পিতা কুঞ্জবিহারী। সুরেশচন্দ্র স্কুলের ছাত্রাবস্থাতেই বিপ্লবী যুগান্তর দলের সঙ্গে যুক্ত হন। বৃত্তি-সহ ম্যাট্রিক (১৯১৮) ও আই.এসসি. (১৯২০) পাশ করেন। ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সময় জেলে যান। সেখান থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পরীক্ষায় প্রথম দশ জনের মধ্যে স্থান অধিকার করে উত্তীর্ণ হন। । যুদ্ধের সময় যশোহর মিলিটারি ডিপো ও এরোড্রোম নির্মাণ কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকেন। ১৯৫৩ থেকে ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত শিবপুর বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অধ্যাপক ছিলেন। শেষবয়সে শ্রীরামকৃষ্ণ, সারদা দেবী, বিবেকানন্দের ভক্ত হন।



তথ্যসূত্র: সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান