"শিবপুর গির্জা, বাখরগঞ্জ"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
("পলাশী যুদ্ধের পর রাজা রাজবল্লভ বিশ্বাসঘাতকতার পুরস্কার..." দিয়ে পাতা তৈরি) |
|||
| ১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
পলাশী যুদ্ধের পর রাজা রাজবল্লভ বিশ্বাসঘাতকতার পুরস্কার হিসেবে বাখরগঞ্জের জমিদারি লাভ করেন। এখানকার কৃষকেরা এই বিশ্বাসঘাতককে রাজস্ব প্রদানে অস্বীকার করে। খাজনা আদায়ের লক্ষ্যে রাজবল্লভ গোয়া থেকে কতিপয় দুর্দান্ত প্রকৃতির পর্তুগিজ এখানকার রাজস্ব আদায়ের উদ্দেশ্যে আনয়ন করেন। এই পর্তুগিজেরা ধর্মপালনের উদ্দেশ্যে বাখরগঞ্জের শিবপুরে গির্জা স্থাপন করে। গঞ্জালেস নামের জনৈক যাজক কর্তৃক বাখরগঞ্জে স্থাপিত এই খ্রিস্টান ধর্মীয় উপাসনালয় বৃহত্তর বরিশালের প্রথম গির্জা এবং এটি তখন বৃহত্তর বরিশাল অঞ্চলে প্রাথমিকভাবে খ্রিস্টধর্ম প্রচারে এই গির্জার বিশেষ ভুমিকা ছিলো বলে জানা যায়। পরবর্তী সময়ে এই গির্জার ধর্মযাজকদের কারণে শিবপুর গ্রাম পাদ্রীশিবপুর নামে পরিচিত হতে শুরু করে। | পলাশী যুদ্ধের পর রাজা রাজবল্লভ বিশ্বাসঘাতকতার পুরস্কার হিসেবে বাখরগঞ্জের জমিদারি লাভ করেন। এখানকার কৃষকেরা এই বিশ্বাসঘাতককে রাজস্ব প্রদানে অস্বীকার করে। খাজনা আদায়ের লক্ষ্যে রাজবল্লভ গোয়া থেকে কতিপয় দুর্দান্ত প্রকৃতির পর্তুগিজ এখানকার রাজস্ব আদায়ের উদ্দেশ্যে আনয়ন করেন। এই পর্তুগিজেরা ধর্মপালনের উদ্দেশ্যে বাখরগঞ্জের শিবপুরে গির্জা স্থাপন করে। গঞ্জালেস নামের জনৈক যাজক কর্তৃক বাখরগঞ্জে স্থাপিত এই খ্রিস্টান ধর্মীয় উপাসনালয় বৃহত্তর বরিশালের প্রথম গির্জা এবং এটি তখন বৃহত্তর বরিশাল অঞ্চলে প্রাথমিকভাবে খ্রিস্টধর্ম প্রচারে এই গির্জার বিশেষ ভুমিকা ছিলো বলে জানা যায়। পরবর্তী সময়ে এই গির্জার ধর্মযাজকদের কারণে শিবপুর গ্রাম পাদ্রীশিবপুর নামে পরিচিত হতে শুরু করে। | ||
| − | + | [[চিত্র:Image 45.jpg]] | |
---- | ---- | ||
তথ্যসূত্র: সাইফুল আহসান বুলবুল। বৃহত্তর বরিশালের ঐতিহাসিক নিদর্শন। গতিধারা, ঢাকা। ২০১২। | তথ্যসূত্র: সাইফুল আহসান বুলবুল। বৃহত্তর বরিশালের ঐতিহাসিক নিদর্শন। গতিধারা, ঢাকা। ২০১২। | ||
১৩:০২, ২৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ
পলাশী যুদ্ধের পর রাজা রাজবল্লভ বিশ্বাসঘাতকতার পুরস্কার হিসেবে বাখরগঞ্জের জমিদারি লাভ করেন। এখানকার কৃষকেরা এই বিশ্বাসঘাতককে রাজস্ব প্রদানে অস্বীকার করে। খাজনা আদায়ের লক্ষ্যে রাজবল্লভ গোয়া থেকে কতিপয় দুর্দান্ত প্রকৃতির পর্তুগিজ এখানকার রাজস্ব আদায়ের উদ্দেশ্যে আনয়ন করেন। এই পর্তুগিজেরা ধর্মপালনের উদ্দেশ্যে বাখরগঞ্জের শিবপুরে গির্জা স্থাপন করে। গঞ্জালেস নামের জনৈক যাজক কর্তৃক বাখরগঞ্জে স্থাপিত এই খ্রিস্টান ধর্মীয় উপাসনালয় বৃহত্তর বরিশালের প্রথম গির্জা এবং এটি তখন বৃহত্তর বরিশাল অঞ্চলে প্রাথমিকভাবে খ্রিস্টধর্ম প্রচারে এই গির্জার বিশেষ ভুমিকা ছিলো বলে জানা যায়। পরবর্তী সময়ে এই গির্জার ধর্মযাজকদের কারণে শিবপুর গ্রাম পাদ্রীশিবপুর নামে পরিচিত হতে শুরু করে।
তথ্যসূত্র: সাইফুল আহসান বুলবুল। বৃহত্তর বরিশালের ঐতিহাসিক নিদর্শন। গতিধারা, ঢাকা। ২০১২।