"রাজেন্দ্রনারায়ণ গুহঠাকুরতা"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
("প্রসিদ্ধ ব্যায়ামবীর। জন্ম ১৮৯২। মৃত্যু ২১ জুলাই ১৯৪৫।..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
 
প্রসিদ্ধ ব্যায়ামবীর। জন্ম ১৮৯২। মৃত্যু ২১ জুলাই ১৯৪৫। জন্মস্থান বানারিপাড়া, বরিশাল। পিতা বসন্তকুমার গুহঠাকুরতা।  
 
প্রসিদ্ধ ব্যায়ামবীর। জন্ম ১৮৯২। মৃত্যু ২১ জুলাই ১৯৪৫। জন্মস্থান বানারিপাড়া, বরিশাল। পিতা বসন্তকুমার গুহঠাকুরতা।  
  
বরিশাল বিএম স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়বার সময় সার্কাসের দলে যোগ দেন এবং বিভিন্ন রকম ব্যায়াম শিখে নিজেই সার্কাসের দল গঠন করেন। তিনি বুকের উপর হাতি, গরুর গাড়ি ও রোলার তুলতে পারতেন এবং চলন্ত মটর থামাতে পারতেন। বাঙালিদের মধ্যে শরীর চর্চা প্রচলনের জন্য ‘অষষ ইবহমধষ চযুংরপধষ পঁষঃঁৎব’ নামে সমিতি স্থাপন করেন। কলকাতা সিটি কলেজ ও ল কলেজের ব্যায়াম-শিক্ষক ছিলেন। তাঁর ব্যায়াম-শিক্ষক ছিলেন সূর্যকান্ত গুহ। ১৯১৭  খৃস্টাব্দে প্রথম কলকাতায় আসেন ও ‘কার্লেকার সার্কাসে’ ৪টন বা ১১০ মণ রোলার বুকে তুলে দর্শকদের বিমোহিত করেন। মূলত তাঁরই চেষ্টায় বাঙালি যুবকদের মধ্যে শক্তির পরিচায়ক ক্রিয়াকৌশল দেখানোর রেওয়াজ চালু হয়। প্রফেসর রামমূর্তি তাঁকে এ ব্যাপারে উৎসাহিত করেন।
+
বরিশাল বিএম স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়বার সময় সার্কাসের দলে যোগ দেন এবং বিভিন্ন রকম ব্যায়াম শিখে নিজেই সার্কাসের দল গঠন করেন। তিনি বুকের উপর হাতি, গরুর গাড়ি ও রোলার তুলতে পারতেন এবং চলন্ত মটর থামাতে পারতেন। বাঙালিদের মধ্যে শরীরচর্চা প্রচলনের জন্য All Bengal Physical culture নামে সমিতি স্থাপন করেন। কলকাতা সিটি কলেজ ও ল কলেজের ব্যায়াম-শিক্ষক ছিলেন। তাঁর ব্যায়াম-শিক্ষক ছিলেন সূর্যকান্ত গুহ। ১৯১৭  খৃস্টাব্দে প্রথম কলকাতায় আসেন ও ‘কার্লেকার সার্কাসে’ ৪টন বা ১১০ মণ রোলার বুকে তুলে দর্শকদের বিমোহিত করেন। মূলত তাঁরই চেষ্টায় বাঙালি যুবকদের মধ্যে শক্তির পরিচায়ক ক্রিয়াকৌশল দেখানোর রেওয়াজ চালু হয়। প্রফেসর রামমূর্তি তাঁকে এ ব্যাপারে উৎসাহিত করেন।
  
 
----
 
----
  
 
তথ্যসূত্র: বাঙালি চরিতাভিধান (প্রথম খন্ড)। কোলকাতা: সাহিত্য সংসদ। ২০১৩।
 
তথ্যসূত্র: বাঙালি চরিতাভিধান (প্রথম খন্ড)। কোলকাতা: সাহিত্য সংসদ। ২০১৩।

০০:২৬, ১৪ জুলাই ২০১৬ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ

প্রসিদ্ধ ব্যায়ামবীর। জন্ম ১৮৯২। মৃত্যু ২১ জুলাই ১৯৪৫। জন্মস্থান বানারিপাড়া, বরিশাল। পিতা বসন্তকুমার গুহঠাকুরতা।

বরিশাল বিএম স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়বার সময় সার্কাসের দলে যোগ দেন এবং বিভিন্ন রকম ব্যায়াম শিখে নিজেই সার্কাসের দল গঠন করেন। তিনি বুকের উপর হাতি, গরুর গাড়ি ও রোলার তুলতে পারতেন এবং চলন্ত মটর থামাতে পারতেন। বাঙালিদের মধ্যে শরীরচর্চা প্রচলনের জন্য All Bengal Physical culture নামে সমিতি স্থাপন করেন। কলকাতা সিটি কলেজ ও ল কলেজের ব্যায়াম-শিক্ষক ছিলেন। তাঁর ব্যায়াম-শিক্ষক ছিলেন সূর্যকান্ত গুহ। ১৯১৭ খৃস্টাব্দে প্রথম কলকাতায় আসেন ও ‘কার্লেকার সার্কাসে’ ৪টন বা ১১০ মণ রোলার বুকে তুলে দর্শকদের বিমোহিত করেন। মূলত তাঁরই চেষ্টায় বাঙালি যুবকদের মধ্যে শক্তির পরিচায়ক ক্রিয়াকৌশল দেখানোর রেওয়াজ চালু হয়। প্রফেসর রামমূর্তি তাঁকে এ ব্যাপারে উৎসাহিত করেন।


তথ্যসূত্র: বাঙালি চরিতাভিধান (প্রথম খন্ড)। কোলকাতা: সাহিত্য সংসদ। ২০১৩।