"রাখালচন্দ্র রায়চৌধুরী"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
("রাজচন্দ্র রায়চৌধুরীর পুত্র রাখাল চন্দ্র রায়চৌধুরী আধ..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
রাজচন্দ্র রায়চৌধুরীর পুত্র রাখাল চন্দ্র রায়চৌধুরী আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত ছিলেন। তিনি ব্রাহ্ম ধর্ম গ্রহণ করেন এবং বরিশাল অঞ্চলে ব্রাহ্ম সমাজের তিনি অন্যতম নেতা ছিলেন। তিনি পিতার নামে বরিশাল শহরে ফকিরবাড়ি এলাকায় একটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক কিছুদিন উক্ত কলেজে শিক্ষকতা করেছিলেন। কলেজটি নেই, তবে সেখানে এখনো রাখাল বাবুর পুকুর রয়েছে। রাখাল চন্দ্র রায়চৌধুরীর স্ত্রী কুসুমকুমারী রায়চৌধুরাণী বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা ঔপন্যাসিক। তাঁদের পুত্র দেবকুমার রায় চৌধুরী একজন বিখ্যাত কবি।  
+
লাখুটিয়ার রাজচন্দ্র রায়চৌধুরীর পুত্র রাখাল চন্দ্র রায়চৌধুরী আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত ছিলেন। তিনি ব্রাহ্ম ধর্ম গ্রহণ করেন এবং বরিশাল অঞ্চলে ব্রাহ্ম সমাজের তিনি অন্যতম নেতা ছিলেন। তিনি পিতার নামে বরিশাল শহরে ফকিরবাড়ি এলাকায় একটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক কিছুদিন উক্ত কলেজে শিক্ষকতা করেছিলেন। কলেজটি নেই, তবে সেখানে এখনো রাখাল বাবুর পুকুর রয়েছে। রাখাল চন্দ্র রায়চৌধুরীর স্ত্রী কুসুমকুমারী রায়চৌধুরাণী বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা ঔপন্যাসিক। তাঁদের পুত্র দেবকুমার রায় চৌধুরী একজন বিখ্যাত কবি।  
  
 
----
 
----
 
তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (দ্বিতীয় খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫।
 
তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (দ্বিতীয় খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫।

২০:৪৮, ৯ জুন ২০১৮ তারিখের সংস্করণ

লাখুটিয়ার রাজচন্দ্র রায়চৌধুরীর পুত্র রাখাল চন্দ্র রায়চৌধুরী আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত ছিলেন। তিনি ব্রাহ্ম ধর্ম গ্রহণ করেন এবং বরিশাল অঞ্চলে ব্রাহ্ম সমাজের তিনি অন্যতম নেতা ছিলেন। তিনি পিতার নামে বরিশাল শহরে ফকিরবাড়ি এলাকায় একটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক কিছুদিন উক্ত কলেজে শিক্ষকতা করেছিলেন। কলেজটি নেই, তবে সেখানে এখনো রাখাল বাবুর পুকুর রয়েছে। রাখাল চন্দ্র রায়চৌধুরীর স্ত্রী কুসুমকুমারী রায়চৌধুরাণী বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা ঔপন্যাসিক। তাঁদের পুত্র দেবকুমার রায় চৌধুরী একজন বিখ্যাত কবি।


তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (দ্বিতীয় খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫।