"মদনমোহন মন্দির, চকবাজার"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
("বরিশাল চক বাজারে হিন্দু বণিকরা প্রথমে ব্যবসা ও বসবাস শুর..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
বরিশাল চক বাজারে হিন্দু বণিকরা প্রথমে ব্যবসা ও বসবাস শুরু করে। তাদের উদ্যোগে ১৮২২ খৃৃস্টাব্দে চকবাজারে মদন মোহনের মন্দির নির্মাণ করা হয়। মদন মোহনের মন্দিরটি শহরের সবচেয়ে পুরনো মন্দির। এ মন্দিরে পাথরের মদন মোহনের ও পিতলের রাধা রানীর মূর্তি ও দোল পূজার জন্য পঞ্চরতœ আছে। এরপরে ১৮৫৮ খৃৃস্টাব্দে চামার পট্টিতে কালী ও শিব মন্দির প্রতিষ্ঠিত হয়। কলসকাঠির জমিদার মন্দিরের জন্য দেবোত্তর প্রদান করেন। কবি ঈশ্বর গুপ্ত ১৮৫৬ খৃৃস্টাব্দে বরিশাল  শহর পরিদর্শন করেন। তিনি শহরে ৮টি মন্দিরের নাম উল্লেখ করেছেন যার মধ্যে মদন মোহন (চকবাজার) মন্দির অন্যতম। তাঁর উল্লেখিত মন্দিরগুলো হলো মদন মোহন (চকবাজার), জগন্নাথ (সদর রোড), পাষাণময়ী কালী (কালীবাড়ী রোড), তালতলার কালী (সদর রোড), খালধারের কালী (বাজারখোলা), গাংধারের কালী (চামারপট্টি), জীবনসিংহ বাবুর কালী (কাউনিয়া) মন্দির।
+
বরিশাল চক বাজারে হিন্দু বণিকরা প্রথমে ব্যবসা ও বসবাস শুরু করে। তাদের উদ্যোগে ১৮২২ খৃৃস্টাব্দে চকবাজারে মদন মোহনের মন্দির নির্মাণ করা হয়। মদন মোহনের মন্দিরটি শহরের সবচেয়ে পুরনো মন্দির। এ মন্দিরে পাথরের মদন মোহনের ও পিতলের রাধা রানীর মূর্তি ও দোল পূজার জন্য পঞ্চরত্ন আছে। এরপরে ১৮৫৮ খৃৃস্টাব্দে চামার পট্টিতে কালী ও শিব মন্দির প্রতিষ্ঠিত হয়। কলসকাঠির জমিদার মন্দিরের জন্য দেবোত্তর প্রদান করেন। কবি ঈশ্বর গুপ্ত ১৮৫৬ খৃৃস্টাব্দে বরিশাল  শহর পরিদর্শন করেন। তিনি শহরে ৮টি মন্দিরের নাম উল্লেখ করেছেন যার মধ্যে মদন মোহন (চকবাজার) মন্দির অন্যতম। তাঁর উল্লেখিত মন্দিরগুলো হলো মদন মোহন (চকবাজার), জগন্নাথ (সদর রোড), পাষাণময়ী কালী (কালীবাড়ী রোড), তালতলার কালী (সদর রোড), খালধারের কালী (বাজারখোলা), গাংধারের কালী (চামারপট্টি), জীবনসিংহ বাবুর কালী (কাউনিয়া) মন্দির।
  
 
----
 
----
 
তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (১ম খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১০।
 
তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (১ম খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১০।

২২:১৫, ১৩ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ

বরিশাল চক বাজারে হিন্দু বণিকরা প্রথমে ব্যবসা ও বসবাস শুরু করে। তাদের উদ্যোগে ১৮২২ খৃৃস্টাব্দে চকবাজারে মদন মোহনের মন্দির নির্মাণ করা হয়। মদন মোহনের মন্দিরটি শহরের সবচেয়ে পুরনো মন্দির। এ মন্দিরে পাথরের মদন মোহনের ও পিতলের রাধা রানীর মূর্তি ও দোল পূজার জন্য পঞ্চরত্ন আছে। এরপরে ১৮৫৮ খৃৃস্টাব্দে চামার পট্টিতে কালী ও শিব মন্দির প্রতিষ্ঠিত হয়। কলসকাঠির জমিদার মন্দিরের জন্য দেবোত্তর প্রদান করেন। কবি ঈশ্বর গুপ্ত ১৮৫৬ খৃৃস্টাব্দে বরিশাল শহর পরিদর্শন করেন। তিনি শহরে ৮টি মন্দিরের নাম উল্লেখ করেছেন যার মধ্যে মদন মোহন (চকবাজার) মন্দির অন্যতম। তাঁর উল্লেখিত মন্দিরগুলো হলো মদন মোহন (চকবাজার), জগন্নাথ (সদর রোড), পাষাণময়ী কালী (কালীবাড়ী রোড), তালতলার কালী (সদর রোড), খালধারের কালী (বাজারখোলা), গাংধারের কালী (চামারপট্টি), জীবনসিংহ বাবুর কালী (কাউনিয়া) মন্দির।


তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (১ম খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১০।