"ভারত সুহৃদ"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
("এ. কে. ফজলুল হক ও শ্রী নিবারণচন্দ্র দাশগুপ্তের সম্পাদনায়..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
এ. কে. ফজলুল হক ও শ্রী নিবারণচন্দ্র দাশগুপ্তের সম্পাদনায় ‘ভারত সুহৃদ’ নামক একটি উচ্চাঙ্গের মাসিক পত্রিকা বেশ কিছুদিন প্রকাশিত হওয়ার পর বন্ধ হয়ে যায়। অনাথবন্ধু সেন এবং মাইনুদ্দিন আহমেদ এ পত্রিকাটির বিশেষ সহযোগী ছিলেন। পত্রিকাটির আত্মপ্রকাশের কাল হচ্ছে (আষাঢ় ১৩০৮) ১৯০২ সাল। পত্রিকাটি এখন দুষ্প্রাাপ্য। এই মাসিক পত্রিকাটি বন্ধ হয়ে যাবার পর দ্বিতীয়বার মাইনুদ্দিন আহমেদের চেষ্টায় প্রকাশিত হয়। এ পত্রিকাটি প্রসঙ্গে সুরেশচন্দ্র গুপ্ত লিখেছেন- ‘পত্রিকাটি বিভিন্ন সময়ে তিনবার প্রকাশিত হয়ে বন্ধ হয়ে যায়।’
+
এ. কে. ফজলুল হক ও শ্রী নিবারণচন্দ্র দাশগুপ্তের সম্পাদনায় ‘ভারত সুহৃদ’ নামক একটি উচ্চাঙ্গের মাসিক পত্রিকা বরিশাল থেকে বেশ কিছুদিন প্রকাশিত হওয়ার পর বন্ধ হয়ে যায়। অনাথবন্ধু সেন এবং মাইনুদ্দিন আহমেদ এ পত্রিকাটির বিশেষ সহযোগী ছিলেন। পত্রিকাটির আত্মপ্রকাশের কাল হচ্ছে (আষাঢ় ১৩০৮) ১৯০২ সাল। পত্রিকাটি এখন দুষ্প্রাাপ্য। এই মাসিক পত্রিকাটি বন্ধ হয়ে যাবার পর দ্বিতীয়বার মাইনুদ্দিন আহমেদের চেষ্টায় প্রকাশিত হয়। এ পত্রিকাটি প্রসঙ্গে সুরেশচন্দ্র গুপ্ত লিখেছেন- ‘পত্রিকাটি বিভিন্ন সময়ে তিনবার প্রকাশিত হয়ে বন্ধ হয়ে যায়।’
  
 
এ পত্রিকার লেখা প্রসঙ্গে মাসিক ‘তরুণ’ পত্রিকার ১ম বর্ষ ৯ম সংখ্যায় (পৌষ ১৩৩০) ‘দেশপূজ্য অশি^নীকুমার’ প্রবন্ধে শ্রী নিবারণচন্দ্র দাশগুপ্ত লিখেছেন: ‘আমি যখন লুপ্ত ‘ভারত সুহৃদ’ পত্রের সম্পাদক ছিলাম তখন তাহাকে কিছুতেই প্রবন্ধ লিখিতে সম্মত করিতে পারি নাই। বহু অনুরোধে তিনি ‘উদ্বাহিক অর্বাচীনতা’ নামধেয় একটি ক্ষুদ্র প্রবন্ধ লিখিয়াছিলেন এবং তাহা ‘ভারত সুহৃদ’- এ প্রকাশিত হইয়াছিল।
 
এ পত্রিকার লেখা প্রসঙ্গে মাসিক ‘তরুণ’ পত্রিকার ১ম বর্ষ ৯ম সংখ্যায় (পৌষ ১৩৩০) ‘দেশপূজ্য অশি^নীকুমার’ প্রবন্ধে শ্রী নিবারণচন্দ্র দাশগুপ্ত লিখেছেন: ‘আমি যখন লুপ্ত ‘ভারত সুহৃদ’ পত্রের সম্পাদক ছিলাম তখন তাহাকে কিছুতেই প্রবন্ধ লিখিতে সম্মত করিতে পারি নাই। বহু অনুরোধে তিনি ‘উদ্বাহিক অর্বাচীনতা’ নামধেয় একটি ক্ষুদ্র প্রবন্ধ লিখিয়াছিলেন এবং তাহা ‘ভারত সুহৃদ’- এ প্রকাশিত হইয়াছিল।

০৯:৩২, ১৬ অক্টোবর ২০২০ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ

এ. কে. ফজলুল হক ও শ্রী নিবারণচন্দ্র দাশগুপ্তের সম্পাদনায় ‘ভারত সুহৃদ’ নামক একটি উচ্চাঙ্গের মাসিক পত্রিকা বরিশাল থেকে বেশ কিছুদিন প্রকাশিত হওয়ার পর বন্ধ হয়ে যায়। অনাথবন্ধু সেন এবং মাইনুদ্দিন আহমেদ এ পত্রিকাটির বিশেষ সহযোগী ছিলেন। পত্রিকাটির আত্মপ্রকাশের কাল হচ্ছে (আষাঢ় ১৩০৮) ১৯০২ সাল। পত্রিকাটি এখন দুষ্প্রাাপ্য। এই মাসিক পত্রিকাটি বন্ধ হয়ে যাবার পর দ্বিতীয়বার মাইনুদ্দিন আহমেদের চেষ্টায় প্রকাশিত হয়। এ পত্রিকাটি প্রসঙ্গে সুরেশচন্দ্র গুপ্ত লিখেছেন- ‘পত্রিকাটি বিভিন্ন সময়ে তিনবার প্রকাশিত হয়ে বন্ধ হয়ে যায়।’

এ পত্রিকার লেখা প্রসঙ্গে মাসিক ‘তরুণ’ পত্রিকার ১ম বর্ষ ৯ম সংখ্যায় (পৌষ ১৩৩০) ‘দেশপূজ্য অশি^নীকুমার’ প্রবন্ধে শ্রী নিবারণচন্দ্র দাশগুপ্ত লিখেছেন: ‘আমি যখন লুপ্ত ‘ভারত সুহৃদ’ পত্রের সম্পাদক ছিলাম তখন তাহাকে কিছুতেই প্রবন্ধ লিখিতে সম্মত করিতে পারি নাই। বহু অনুরোধে তিনি ‘উদ্বাহিক অর্বাচীনতা’ নামধেয় একটি ক্ষুদ্র প্রবন্ধ লিখিয়াছিলেন এবং তাহা ‘ভারত সুহৃদ’- এ প্রকাশিত হইয়াছিল।



তথ্যসূত্র: তপংকর চক্রবর্তী। বরিশালের সংবাদ ও সাময়িকপত্র। বাংলা একাডেমি। ২০০১।