বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

Barisalpedia থেকে

১৯৭৩ সালে ৩ জানুয়ারি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বরিশালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন। বরিশাল বিভাগবাসীর দাবি ও বঙ্গবন্ধুর অঙ্গীকারের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১১ সালে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। বিশিষ্ট মৃত্তিকা বিজ্ঞানী প্রফেসর ড.এস এম ইমামুল হক বর্তমানে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দায়িত্ব পালন করছেন।

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়.jpg

প্রতিষ্ঠার ইতিহাস

পাকিস্তান আমলে প্রথম বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি উত্থাপন করা হয়। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি গণদাবিতে পরিণত হয়। ১৯৭৩ সালের ৩ জানুয়ারি বাঙ্গবন্ধু বরিশাল বেল’স পার্কের বিশাল জনসভায় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন। তাঁর ঘোষণার আলোকে ১৯৭২-৭৩ শিক্ষাবর্ষে বিএম কলেজে বিএ অর্নাস ও স্নাতকোত্তর ক্লাস চালু হয়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে অধ্যক্ষ মোহাম্মদ হানিফ, ছাত্রলীগ নেতা আ স ম ফিরোজ, জহিরুল ইসরাল খান, মনসুরুল হক মন্টু, খান আলতাফ হোনেস ভুলু, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুস শহীদ খান, ভিপি আনোয়ার হোসেন, ছাত্রলীগ নেতা খান মামুন প্রমুখ নেতৃত্ব দেন। বঙ্গবন্ধুর অঙ্গীকার ছিল বরিশালে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনকের মর্মান্তিক হত্যার পর বরিশালবাসীর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি ৩৫ বছরে বাস্তবায়িত হয়নি। ১৯৭৯ সালের ২৩ নভেম্বর বরিশাল সার্কিট হাউজে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সভাপতিত্বে মন্ত্রিপরিষদের সভায় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। কিন্তু সে প্রস্তাবও বাস্তবায়িত হয়নি। প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ খুলনা বিভাগে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা করলে বরিশালবাসীরা বরিশাল শহরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে ১৯৮৫ সালে বরিশাল টাউন হলে অনশন পালন করে। অনশনে যারা অংশগ্রহণ করেন তাদের মধ্যে ছিলেন সর্বজনাব এডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, খান আলতাফ হোসেন ভুলু, মফিজুল হক ঝন্টু, ওবায়দুর রহমান মোস্তফা, মনসুরুল হক মন্টু, শাহনেওয়াজ, জাহাঙ্গীর কবীর নানক, শহীদ খান প্রমুখ। তৎকালীন জাপা মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু অনশন ভঙ্গ করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আন্দোলনকারীদের মধ্যে ভাঙন সৃষ্টি করেন। জাতীয় পার্টির সমর্থকরা অনশনকারীদের ওপর হামলা চালিয়ে অনেককে আহত করে। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আন্দোলন বন্ধ হয়ে যায়। বরিশালে না হয়ে খুলনায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়। এর দীর্ঘ ২৫ বছর পর আওয়ামী লীগ সরকার বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে। ১৯৯৬ সালের ২৩ জুন আওয়াামী লীগ ক্ষমতায় আসে। সরকার বাংলাদেশের বৃহত্তর জেলা সদরে ১২টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা গ্রহণ করে। ২০০০ সালে বরিশাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। ২০০১ সালের ১৫ জুলাই বরিশাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যায় আইন প্রণীত হয়। এ আইন ২০০১ সালে ৪৫ নম্বর আইন নামে অভিহিত। এ আইনে বলা হয়েছে বৃহত্তর বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার মাধবপাশা ইউনিয়নে বরিশাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যায় নামে একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হবে। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়ত ক্ষমতায় এসে বরিশাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যায় প্রতিষ্ঠার কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। তারা বিএম কলেজকে বিশ্ববিদ্যায় প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব অনুমোদন করে। এ সময় বিএম কলেজকে বিশ্ববিদ্যায় না করে পৃথক বিশ্ববিদ্যায় প্রতিষ্ঠার দাবি প্রবল হয়। বরিশাল বিএনপি দলীয় এমপি মুজিবুর রহমান সরোয়ার ‘শহীদ জিয়াউর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দেন। প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এ প্রস্তাব অনুমোদন করেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০০৬ সালের শহীদ জিয়াউর রহমান বিশ্ববিদ্যায় আইন প্রণয়ন করে। এ আইন ২০০৬ সালের ৪৬ নম্বর আইন নামে অভিহিত। ২০০৬ সালের আইনের ৫৬ ধারায় আওয়ামী লীগ আমলে প্রণীত বরিশাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যায় ৪৬ নম্বর আইন বিলুপ্তি করা হয়। ২০০৬ সালে বিএনপি সরকার বরিশাল শহরের সন্নিকটে ডেফুলিয়ায় বিশ্ববিদ্যায় প্রতিষ্ঠার স্থান নির্ধারণ করে। প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ডেফুলিয়ায় বিশ্ববিদ্যায়ের ভিত্তিস্থাপন করেন। ডেফুলিয়ায় বিশ্ববিদ্যায় প্রতিষ্ঠা বাস্তবায়িত হয়নি। ২০০৯ সালে মহাজোট সরকার বরিশাল বিশ্ববিদ্যায় প্রতিষ্ঠার কাজ জরুরি ভিত্তিতে শুরু করে। ২০০৯ সালের ২৮ মার্চ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব সরকার অনুমোদন করে। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয় ৯৫ কোটি টাকা। ২০১০ জালের ১৬ জুন বরিশাল বিশ্ববিদ্যায় আইন পাস হয়। এ আইন ২০১০ সালে ২৪ নম্বর আইন হিসেবে অবিহিত। বিশ্ববিদ্যায় প্রতিষ্ঠার জন্য সরকার বরিশাল শহরের সন্নিকটে কীর্তনখোলা নদীর পূর্ব তীরে কর্ণকাঠি গ্রামে ৫০ একর জমি অধগ্রহণ করে। ২০১০ সালে কর্নকাঠিতে বিশ্ববিদ্যায় স্থাপন নির্ধারণ এবং ভূমি দখলে সাবেক চিফ হুইফ আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ, বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র শওকত হোনেস হিরন উদ্যোগী ভূমিকা পালন করেন। এ ব্যাপারে স্থানীয় প্রশাসন সহযোগিতা করেছে। ক্ষতিগ্রস্তদের পক্ষে হাইকোর্টে মামলা হয়। আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য এডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন ও অ্যাটর্নি জেনারেল অব বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ বিশ্ববিদ্যালয় মামলা পরিচালনা করে জয়লাভ করেন। ২০১১ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরিশাল বিশ্ববিদ্যায়ের ভিত্তিস্থাপন করেন। একই দিনে তিনি কীর্তনখোলা নদীর ওপর নির্মিত দপদপিয়া সেতু উদ্বোধন করেন।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প বাস্তবায়ন

শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক ১৮/০২/২০১০ তারিখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভিাগের অধ্যাপক ড. মো. হারুনর রশীদ খানকে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্পের পরিচালক নিয়োগ করা হয়। মাহামান্য রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর কর্তৃক ১৩/০৪/২০১১ তারিখে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়-এর প্রকল্প পরিচালক প্রফেসর ড. মো. হারুনর রশীদ খানকে ৪ বছরের জন্য ভাইস-চ্যান্সেলর পদে নিয়োগ প্রদান করা হয়। শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ২০১২ সালের ২৪ জানুয়ারি ৪টি অনুষদের ৬ টি বিভাগে আনুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। বরিশাল জিলা স্কুল ভবনে বরিশাল বিশ্বদ্যিালয়ের শুভযাত্রা শুরু হয়। বিশ্ববিদ্যায়ের জন্য অধিগ্রহণকৃত জমিতে দুটি প্রশাসনিক, দুটি একাডেমিক, দুটি ছাত্র হল ও একটি ছাত্রী হলের নির্মিত হয়েছে। ৬টি অনুষদের অধীনে ১৮ বিভাগে প্রায় ৫ হাজার ছাত্রছাত্রীর জ্ঞানসাধনায় বরিশাল বিশ্ববিদ্যায় এগিয়ে চলছে।

একনজরে বরিশাল বিশ্ববিদ্যায়ের অগ্রযাত্রার ইতিহাস

  • একনেক কর্তৃক বিশ্ববিদ্যায় স্থাপন শীর্ষক প্রকল্প অনুমোদন: ৩০/১২/২০০৮।
  • প্রশাসনিক অনুমোদন: ২৮/০৩/২০০৯।
  • প্রকল্প ব্যয়: ৯৫০০.০০ লক্ষ টাক (২০০৮); সংশোধিত ব্যয়: ১০৪৪৮.০০ লক্ষ টাকা (২০১২)।
  • প্রকল্পের জন্য জমির পরিমাণ: ৫০.০০ একর।
  • প্রকল্প পরিচালকের নিয়োগ: ১৮/০/২০১০।
  • বরিশালে প্রকল্পের অস্থায়ী কার্যালয় স্থাপন (জিলা স্কুল কলেজ ভবন): মার্চ ২০১০।
  • ঢাকায় লিয়াজোঁ অফিস (৩/এ, ২য় তলা, লেক সার্কাস, কলাবাগান, ঢাকা) ০১/০৬/২০১০।
  • প্রকল্পের জন্য একটি জিপ গাড়ি ক্রয়: ০৭/০৬/২০১০।
  • ‘বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়’ নামে আইন পাস : ১৬/০৬/২০১০।
  • স্থান নির্বাচন কমিটি কর্তৃক সর্বসম্মতিক্রমে চূড়ান্তভাবে প্রকল্পের স্থান নির্বাচন: ২৩/০৬/২০১০।
  • ভূমি অধগ্রহণকল্পে আপত্তির শুনানি ও নিস্পত্তি করে ভূমি অধিগ্রহণের সিদ্ধান্ত: ১৬-১৯/৮/২০১০।
  • চূড়ান্তভাবে ভূমি অধিগ্রহণের নথি ভূমিম মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ: ২৮/০৮/২০১০।
  • ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রাপ্তি: ১০/১১/২০১০।
  • জেলা প্রশাসন কর্তৃক ৫০ একর জমির ক্ষতিপূরণসহ মূল্য প্রদানের চাহিদাপত্র: ১৩/১২/২০১০।
  • আংশিক জমিতে মহামান্য হাইকোর্ট থেকে স্টে রুল জারি: ১৫/১২/২০১০।
  • ৫০ একর জমির ক্ষতিপূরণসহ সমূদয় মূল্য ৭,৪৪,১০,৬৩২.৬৪ টাকা প্রদান: ১৩/০১/২০১১।
  • ক্ষতিগ্রস্তদের জমির মূল্য প্রদান প্রক্রিয়া শুরু: ১৪/০২/২০১১।
  • মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক Rule discharge এবং Stay Vacate: ২০/০২/২০১১।
  • মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সফর তৎপরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসিতে প্রতিবেদন: ২৭/০২/২০১।
  • মহামান্য হাইকোর্টের আদেশ Rule discharge এবং Stay Vacate আদেশ পুনঃস্থগিতের আপিল চেম্বার জাজগণ কর্তৃক "No order" হিসেবে খারিজ: ০২/০৩/২০১১।
  • ভবন নির্মাণের লক্ষ্যে টেস্ট শুরু : ০৯/০৩/২০১১।
  • মাহামান্য রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর কর্তৃক বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়-এর প্রকল্প পরিচালককে ৪ বছরের জন্য ভাইস-চ্যান্সেলর পদে নিয়োগ প্রদান: ১৩/০৪/২০১১।
  • বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪টি অনুষদে ৬টি বিভাগ খোলার জন্য ইউজিসি কর্তৃক সুপারিশ: ২৬/০৪/২০১১।
  • বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪টি অনুষদে ৬টি বিভাগ চালুকরণের নিমিত্তে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমতি: ২৭/০৪/২০১১।
  • ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম চালুকরণের লক্ষ্যে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর জন্য সর্বমোট ৭৪টি পদে নিয়োগের জন্য ইউজিসি কর্তৃক অনুমোদন: ১০/০৫/২০১১।
  • বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন শীর্ষক প্রকল্পের জমির অধিগ্রহণ বাংলাদেশ গেজেট-এ প্রকাশ: ১৬/০৬/২০১০।
  • বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের প্রথম সভা: ০৪/০৭/২০১১ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়।
  • শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ কর্তৃক অন-লাইন ভর্তি কার্যক্রমের উদ্বোধন: ২৩/১০/২০১০।
  • বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষা: ০৮/১২/২০১১।
  • দুইটি প্রশাসনিক ও দুটি একাডেমিক ভবন নির্মাণের কার্যাদেশ: ১১/০১/২০১২।
  • বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষে ৬টি বিভাগে ৪০০ শিক্ষার্থীর ভর্তি সম্পন্ন: ১০/০১/২০১২।
  • বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন শীর্ষক সংশোধিত প্রকল্পের প্রশাসনিক অনুমোদন: ০৯/০৯/২০১২।
  • বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ২টি ছাত্র হল এবং ১টি ছাত্রী হল নির্মাণের কার্যাদেশ প্রদান: ২৯/১১/২০১২।

অবকাঠামো

  • ভবন -৪টি।
  • ছাত্রাবাস -৩টি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, শেরে বাংলা হল, শেখ হাসিনা হল।
  • উপাচার্য বাসভবন, লাইব্রেরি, ক্যাফেটরিয়া নির্মাণাধীন।
  • অনুষদ ৬টি।
  • বিভাগ ১৮টি।

বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদ: গণিত, কাম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, রসায়ন, ও পদার্থ বিভাগ। জীবজিজ্ঞান অনুষদ: মৃত্তিকা ও পরিবেশ বিজ্ঞান, জীবজিজ্ঞান, এবং জিওলজি এন্ড মাইনিং বিভাগ। বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ: ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ, মার্কেটিং, ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগ। সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ: অর্থনীতি, সমাজবিজ্ঞান, লোক প্রশাসন, ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ। কলা ও মানবিক অনুষদ:ইংরেজি, ও বাংলা বিভাগ। আইন অনুষদ: আইন বিভাগ।


তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (দ্বিতীয় খণ্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫।