"বনমালী চক্রবর্তী"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
কলকাতা বঙ্গবাসী কলেজ ও কাশী হিন্দু কলেজের অধ্যক্ষ। জন্ম ১২ ফেব্রুয়ারি ১৮৭৫। মৃত্যু ১৬ এপ্রিল ১৯৫৭। পিতা ধনগোপাল চক্রবর্তী। মাতা ব্রহ্মময়ী চক্রবর্তী। গ্রাম: শুক্তাগড়, থানা: রাজাপুর, জেলা: ঝালকাঠি। | কলকাতা বঙ্গবাসী কলেজ ও কাশী হিন্দু কলেজের অধ্যক্ষ। জন্ম ১২ ফেব্রুয়ারি ১৮৭৫। মৃত্যু ১৬ এপ্রিল ১৯৫৭। পিতা ধনগোপাল চক্রবর্তী। মাতা ব্রহ্মময়ী চক্রবর্তী। গ্রাম: শুক্তাগড়, থানা: রাজাপুর, জেলা: ঝালকাঠি। | ||
− | বনমালী চক্রবর্তী বরিশাল জেলা স্কুল থেকে নবম স্থান অধিকার করে এন্ট্রান্স পাশ করেন ১৮৯২ সালে। প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে পঞ্চম স্থান অধিকার করে এফ.এ. পাশ করেন ১৮৯৫ সালে। দর্শন ও সংস্কৃতে অনার্স-সহ বি.এ. পাশ করেন | + | বনমালী চক্রবর্তী বরিশাল জেলা স্কুল থেকে নবম স্থান অধিকার করে এন্ট্রান্স পাশ করেন ১৮৯২ সালে। প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে পঞ্চম স্থান অধিকার করে এফ.এ. পাশ করেন ১৮৯৫ সালে। দর্শন ও সংস্কৃতে অনার্স-সহ বি.এ. পাশ করেন ১৮৯৬ সালে। এরপর দর্শনশাস্ত্র ও সংস্কৃতে এম.এ পাশ করেন যথাক্রমে ১৮৯৭ ও ১৮৯৮ খ্রিস্টাব্দে। এরপর সংস্কৃত কলেজ থেকে বেদান্ততীর্থ এবং কাশী থেকে বেদান্তরত্ন উপাধি পান। বনমালী চক্রবর্তী কর্মজীবন শুরু করেন বরিশালের রাজচন্দ্র কলেজে অধ্যাপক হিসাবে। এখানে অধ্যাপনা করেন ১৮৯৭ থেকে ১৯০১ পর্যন্ত। পরবর্তীতে অধ্যাপনা করেছেন গৌহাটি কটন কলেজে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, কলকাতা সংস্কৃত কলেজে ও সিলেট মুরারিচাঁদ কলেজে। অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেছেন কলকাতা বঙ্গবাসী কলেজে, কাশীর হিন্দু কলেজে ও শ্রীনগর প্রতাপ কলেজে। অসম সংস্কৃত অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ও সেক্রেটারি ছিলেন। রচিত গ্রন্থ: ‘ধর্মসমাজ ও স্বাধীন চিন্তা’, ‘প্রেজেন্ট ডেজ অফ সান্সক্রিট লার্নিং ইন ইন্ডিয়া’, ‘কামরূপ হইতে কাশ্মীর’ প্রভৃতি। ‘গোভিল গূহ্যসূত্র’ তাঁর সম্পাদিত গ্রন্থ। |
---- | ---- | ||
তথ্যসূত্র: বাঙালি চরিতাভিধান (প্রথম খন্ড)। কোলকাতা: সাহিত্য সংসদ। ২০১৩। | তথ্যসূত্র: বাঙালি চরিতাভিধান (প্রথম খন্ড)। কোলকাতা: সাহিত্য সংসদ। ২০১৩। |
০০:৫৫, ৯ জুলাই ২০১৬ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ
কলকাতা বঙ্গবাসী কলেজ ও কাশী হিন্দু কলেজের অধ্যক্ষ। জন্ম ১২ ফেব্রুয়ারি ১৮৭৫। মৃত্যু ১৬ এপ্রিল ১৯৫৭। পিতা ধনগোপাল চক্রবর্তী। মাতা ব্রহ্মময়ী চক্রবর্তী। গ্রাম: শুক্তাগড়, থানা: রাজাপুর, জেলা: ঝালকাঠি।
বনমালী চক্রবর্তী বরিশাল জেলা স্কুল থেকে নবম স্থান অধিকার করে এন্ট্রান্স পাশ করেন ১৮৯২ সালে। প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে পঞ্চম স্থান অধিকার করে এফ.এ. পাশ করেন ১৮৯৫ সালে। দর্শন ও সংস্কৃতে অনার্স-সহ বি.এ. পাশ করেন ১৮৯৬ সালে। এরপর দর্শনশাস্ত্র ও সংস্কৃতে এম.এ পাশ করেন যথাক্রমে ১৮৯৭ ও ১৮৯৮ খ্রিস্টাব্দে। এরপর সংস্কৃত কলেজ থেকে বেদান্ততীর্থ এবং কাশী থেকে বেদান্তরত্ন উপাধি পান। বনমালী চক্রবর্তী কর্মজীবন শুরু করেন বরিশালের রাজচন্দ্র কলেজে অধ্যাপক হিসাবে। এখানে অধ্যাপনা করেন ১৮৯৭ থেকে ১৯০১ পর্যন্ত। পরবর্তীতে অধ্যাপনা করেছেন গৌহাটি কটন কলেজে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, কলকাতা সংস্কৃত কলেজে ও সিলেট মুরারিচাঁদ কলেজে। অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেছেন কলকাতা বঙ্গবাসী কলেজে, কাশীর হিন্দু কলেজে ও শ্রীনগর প্রতাপ কলেজে। অসম সংস্কৃত অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ও সেক্রেটারি ছিলেন। রচিত গ্রন্থ: ‘ধর্মসমাজ ও স্বাধীন চিন্তা’, ‘প্রেজেন্ট ডেজ অফ সান্সক্রিট লার্নিং ইন ইন্ডিয়া’, ‘কামরূপ হইতে কাশ্মীর’ প্রভৃতি। ‘গোভিল গূহ্যসূত্র’ তাঁর সম্পাদিত গ্রন্থ।
তথ্যসূত্র: বাঙালি চরিতাভিধান (প্রথম খন্ড)। কোলকাতা: সাহিত্য সংসদ। ২০১৩।