"বঙ্গ মিহির"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Barisalpedia থেকে
("১৯২৪ সালে আইনজীবী মফিজ উদ্দিন আহমেদ ও আছমত আলী খানের সম্প..." দিয়ে পাতা তৈরি) |
|||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
− | ১৯২৪ সালে আইনজীবী মফিজ উদ্দিন আহমেদ ও আছমত আলী খানের সম্পাদনায় আত্মপ্রকাশ করে সাপ্তাহিক ‘বঙ্গ মিহির’। পত্রিকাটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন খান বাহাদুর হেমায়েত উদ্দীন আহমদ। এ পত্রিকাটি ছিল ডবল ফুল স্ক্র্যাপ সাইজের। পত্রিকাটি সম্পর্কে বাংলা ১৩৩১ সনের আষাঢ় সংখ্যায় ব্রহ্মবাদীতে লেখা হয়েছে: ‘মাসাধিক যাবৎ বরিশাল হইতে ‘বঙ্গ মিহির’ নামে নূতন একখানি সাপ্তাহিক পত্র বাহির হইতেছে। এখানি মুসলমান সমাজের মুখপত্র। স্থানীয় বিশিষ্ট মুসলমান বন্ধুগণ ইহার পৃষ্ঠপোষক। আমরা পত্রিকার স্থায়িত্ব ও মঙ্গল কামনার সহিত এইমাত্র বলি- কাগজ খানি যেন | + | ১৯২৪ সালে আইনজীবী মফিজ উদ্দিন আহমেদ ও আছমত আলী খানের সম্পাদনায় আত্মপ্রকাশ করে সাপ্তাহিক ‘বঙ্গ মিহির’। পত্রিকাটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন খান বাহাদুর হেমায়েত উদ্দীন আহমদ। এ পত্রিকাটি ছিল ডবল ফুল স্ক্র্যাপ সাইজের। পত্রিকাটি সম্পর্কে বাংলা ১৩৩১ সনের আষাঢ় সংখ্যায় ব্রহ্মবাদীতে লেখা হয়েছে: ‘মাসাধিক যাবৎ বরিশাল হইতে ‘বঙ্গ মিহির’ নামে নূতন একখানি সাপ্তাহিক পত্র বাহির হইতেছে। এখানি মুসলমান সমাজের মুখপত্র। স্থানীয় বিশিষ্ট মুসলমান বন্ধুগণ ইহার পৃষ্ঠপোষক। আমরা পত্রিকার স্থায়িত্ব ও মঙ্গল কামনার সহিত এইমাত্র বলি- কাগজ খানি যেন সাম্প্রদায়িকভাবে পরিচালিত না হয়।’ |
---- | ---- | ||
তথ্যসূত্র: তপংকর চক্রবর্তী। বরিশালের সংবাদ ও সাময়িকপত্র। বাংলা একাডেমি। ২০০১। | তথ্যসূত্র: তপংকর চক্রবর্তী। বরিশালের সংবাদ ও সাময়িকপত্র। বাংলা একাডেমি। ২০০১। |
১১:১২, ১৭ অক্টোবর ২০২০ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ
১৯২৪ সালে আইনজীবী মফিজ উদ্দিন আহমেদ ও আছমত আলী খানের সম্পাদনায় আত্মপ্রকাশ করে সাপ্তাহিক ‘বঙ্গ মিহির’। পত্রিকাটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন খান বাহাদুর হেমায়েত উদ্দীন আহমদ। এ পত্রিকাটি ছিল ডবল ফুল স্ক্র্যাপ সাইজের। পত্রিকাটি সম্পর্কে বাংলা ১৩৩১ সনের আষাঢ় সংখ্যায় ব্রহ্মবাদীতে লেখা হয়েছে: ‘মাসাধিক যাবৎ বরিশাল হইতে ‘বঙ্গ মিহির’ নামে নূতন একখানি সাপ্তাহিক পত্র বাহির হইতেছে। এখানি মুসলমান সমাজের মুখপত্র। স্থানীয় বিশিষ্ট মুসলমান বন্ধুগণ ইহার পৃষ্ঠপোষক। আমরা পত্রিকার স্থায়িত্ব ও মঙ্গল কামনার সহিত এইমাত্র বলি- কাগজ খানি যেন সাম্প্রদায়িকভাবে পরিচালিত না হয়।’
তথ্যসূত্র: তপংকর চক্রবর্তী। বরিশালের সংবাদ ও সাময়িকপত্র। বাংলা একাডেমি। ২০০১।