"পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
("পটুয়াখালী জেলা শহর থেকে ১৫ কি. মি. উত্তরে, বরিশাল বিভাগীয..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
 
(একই ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত একটি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না)
২ নং লাইন: ২ নং লাইন:
 
১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে সরকার বাংলাদেশে যে সকল বৃহত্তর জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় নেই সেখানে একটি বিজ্ঞান-প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ১৯৯৬-২০০১ সালে পঞ্চম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় ৬টি এবং পরবর্তী ৫ বছরে আরো ৬টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০০০ সালের ৮ জুলাই পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তি স্থাপন করেন। ২০০১ সালের ১২ জুলাই পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন সংসদে পাস হয়। ২০০২ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রজ্ঞাপন জারির মধ্য দিয়ে একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়।  
 
১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে সরকার বাংলাদেশে যে সকল বৃহত্তর জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় নেই সেখানে একটি বিজ্ঞান-প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ১৯৯৬-২০০১ সালে পঞ্চম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় ৬টি এবং পরবর্তী ৫ বছরে আরো ৬টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০০০ সালের ৮ জুলাই পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তি স্থাপন করেন। ২০০১ সালের ১২ জুলাই পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন সংসদে পাস হয়। ২০০২ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রজ্ঞাপন জারির মধ্য দিয়ে একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়।  
  
 +
[[চিত্র:পটুয়াখালী_বিজ্ঞান_ও_প্রযুক্তি_বিশ্ববিদ্যালয়.jpg]]
 
== অবকাঠামো ==
 
== অবকাঠামো ==
  
আয়তন ৮৯.৯৭ একর। মূল ক্যাম্পাস ৩৮ একর। কৃষি গবেষণা খামার ৩৯ একর। বহিঃ ক্যাম্পাস বাবুগঞ্জ ১২.৯৭ একর। কৃষি অনুষদের বিভাগ ১৮টি। কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদে ৪টি বিভাগ। ব্যবসা প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনা অনুষদে ৫টি। এনিমাল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারী মেডিসিন অনুষদে ৯টি। মোট ৩৬টি বিভাগ।
+
আয়তন ৮৯.৯৭ একর। মূল ক্যাম্পাস ৩৮ একর। কৃষি গবেষণা খামার ৩৯ একর। বহিঃ ক্যাম্পাস বাবুগঞ্জ ১২.৯৭ একর।  
 
+
  
 
----
 
----
 
তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (দ্বিতীয় খণ্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫
 
তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (দ্বিতীয় খণ্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫

১১:৫৫, ৯ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ

পটুয়াখালী জেলা শহর থেকে ১৫ কি. মি. উত্তরে, বরিশাল বিভাগীয় শহর থেকে ২৮ কি. মি. দক্ষিণে এবং পটুয়াখালী-বরিশাল সড়ক থেকে ৫ কি. মি. পূর্বে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থিত। বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি বহিঃক্যাম্পাস বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ অবস্থিত। সাবেক মন্ত্রী ও সচিব এম কেরামত আলী দুমকিতে পটুয়াখালী কৃষি কলেজ স্থাপন করেছিলেন। সেই কৃষি কলেজই পরবর্তীতে ২০০০ সালে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় রূপে আত্মপ্রকাশ করেছে। ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে সরকার বাংলাদেশে যে সকল বৃহত্তর জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় নেই সেখানে একটি বিজ্ঞান-প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ১৯৯৬-২০০১ সালে পঞ্চম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় ৬টি এবং পরবর্তী ৫ বছরে আরো ৬টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০০০ সালের ৮ জুলাই পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তি স্থাপন করেন। ২০০১ সালের ১২ জুলাই পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন সংসদে পাস হয়। ২০০২ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রজ্ঞাপন জারির মধ্য দিয়ে একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়।

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়.jpg

অবকাঠামো

আয়তন ৮৯.৯৭ একর। মূল ক্যাম্পাস ৩৮ একর। কৃষি গবেষণা খামার ৩৯ একর। বহিঃ ক্যাম্পাস বাবুগঞ্জ ১২.৯৭ একর।


তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (দ্বিতীয় খণ্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫