"দেবকুমার রায়চৌধুরী"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
(" জন্ম ২৩ জানুয়ারি ১৮৮৬। মৃত্যু ১০ ডিসেম্বর ১৯২৯। জন্মস্..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
জন্ম ২৩ জানুয়ারি ১৮৮৬। মৃত্যু ১০ ডিসেম্বর ১৯২৯। জন্মস্থান লাখুটিয়া, বরিশাল। পিতা জমিদার রাখালচন্দ্র রায়। মাতা সাহিত্যক কুসুমকুমারী রায়চৌধুরী। কবি-সাহিত্যিক। অশ্বিনীকুমার দত্তের কাছে শিক্ষায় হাতেখড়ি। ব্রজমোহন বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। প্রধানত তাঁরই উদ্যোগে ১৯১৮ সালে বঙ্গীয় সাহিত্য-পরিষদের বরিশাল শাখা প্রতিষ্ঠিত ও ১৯০৬ খ্রি. বঙ্গীয় সাহিত্য সম্মেলন বরিশালে অনুষ্ঠিত হয়। তিনি কবি দ্বিজেন্দ্রলালের ‘পূর্ণিমা সম্মেলনে’ স্বরচিত কবিতা পাঠ করতেন। তাঁর রচিত দ্বিজেন্দ্রলালের জীবনী একটি উৎকৃষ্ট গ্রন্থ। রচিত কাব্যগ্রন্থ: ‘অরুণ’, ‘প্রভাতী’, ‘মাধুরী’, ‘ধারা’ এবং কাব্যনাট্য: ‘দেবদূত’। রচিত ‘ব্যাধি ও প্রতিকার’ পুস্তিকায় তিনি ভারতবর্ষের বিভিন্ন সমস্যা বিশ্লেষণ করে মীমাংসার পথ দেখিয়েছেন।  
+
জন্ম ২৩ জানুয়ারি ১৮৮৬। মৃত্যু ১০ ডিসেম্বর ১৯২৯। জন্মস্থান লাখুটিয়া, বরিশাল। পিতা জমিদার রাখালচন্দ্র রায়। মাতা সাহিত্যক কুসুমকুমারী রায়চৌধুরী। কবি-সাহিত্যিক। অশ্বিনীকুমার দত্তের কাছে শিক্ষায় হাতেখড়ি। ব্রজমোহন বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। তিনি বরিশাল সাহিত্য পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন। প্রধানত তাঁরই উদ্যোগে ১৯১৮ সালে বঙ্গীয় সাহিত্য-পরিষদের বরিশাল শাখা প্রতিষ্ঠিত ও ১৯০৬ খ্রি. বঙ্গীয় সাহিত্য সম্মেলন বরিশালে অনুষ্ঠিত হয়। তিনি কবি দ্বিজেন্দ্রলালের ‘পূর্ণিমা সম্মেলনে’ স্বরচিত কবিতা পাঠ করতেন। তাঁর রচিত দ্বিজেন্দ্রলালের জীবনী একটি উৎকৃষ্ট গ্রন্থ। রচিত কাব্যগ্রন্থ: ‘অরুণ’, ‘প্রভাতী’, ‘মাধুরী’, ‘ধারা’ এবং কাব্যনাট্য: ‘দেবদূত’। রচিত ‘ব্যাধি ও প্রতিকার’ পুস্তিকায় তিনি ভারতবর্ষের বিভিন্ন সমস্যা বিশ্লেষণ করে মীমাংসার পথ দেখিয়েছেন।  
  
 
----
 
----
 
তথ্যসূত্র: সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান।
 
তথ্যসূত্র: সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান।

০৯:১০, ২৬ জুলাই ২০২০ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ

জন্ম ২৩ জানুয়ারি ১৮৮৬। মৃত্যু ১০ ডিসেম্বর ১৯২৯। জন্মস্থান লাখুটিয়া, বরিশাল। পিতা জমিদার রাখালচন্দ্র রায়। মাতা সাহিত্যক কুসুমকুমারী রায়চৌধুরী। কবি-সাহিত্যিক। অশ্বিনীকুমার দত্তের কাছে শিক্ষায় হাতেখড়ি। ব্রজমোহন বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। তিনি বরিশাল সাহিত্য পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন। প্রধানত তাঁরই উদ্যোগে ১৯১৮ সালে বঙ্গীয় সাহিত্য-পরিষদের বরিশাল শাখা প্রতিষ্ঠিত ও ১৯০৬ খ্রি. বঙ্গীয় সাহিত্য সম্মেলন বরিশালে অনুষ্ঠিত হয়। তিনি কবি দ্বিজেন্দ্রলালের ‘পূর্ণিমা সম্মেলনে’ স্বরচিত কবিতা পাঠ করতেন। তাঁর রচিত দ্বিজেন্দ্রলালের জীবনী একটি উৎকৃষ্ট গ্রন্থ। রচিত কাব্যগ্রন্থ: ‘অরুণ’, ‘প্রভাতী’, ‘মাধুরী’, ‘ধারা’ এবং কাব্যনাট্য: ‘দেবদূত’। রচিত ‘ব্যাধি ও প্রতিকার’ পুস্তিকায় তিনি ভারতবর্ষের বিভিন্ন সমস্যা বিশ্লেষণ করে মীমাংসার পথ দেখিয়েছেন।


তথ্যসূত্র: সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান।