"দাউদ শাহ (রঃ)-এর মাজার, সুতালরি, ঝালকাঠি"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
বাকলা-চন্দ্রদ্বীপ অঞ্চলে ইসলাম প্রচারের আদিপর্বে যে সকল মহাপুরুষদের আগমন ঘটেছিলো বারো আউলিয়ারা ছিলেন তাদের অন্যতম। তুর্ক-আফগান শাসন আমলে ইসলাম প্রচারের মহৎ কর্মে আত্মউৎসর্গ করা হযরত দাউদ শাহ (রঃ) ঝালকাঠির সুতালরি এবং নলছিটিতে দুইটি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন বলে জানা যায়। তৎকালীন সময়ে এই  মসজিদদ্বয় ইসলাম প্রচারের অন্যতম কেন্দ্র হিসেবে বিশেষ খ্যাতি লাভ করে। বরিশাল শহর থেকে কয়েক কিলোমিটার পশ্চিমে ঝালকাঠির সুগন্ধা নামের গ্রামে তার মাজার অবস্থিত। অত্যন্ত সুদৃশ্য এই মাজার অভ্যন্তরে তার কবর গাত্রে পবিত্র কোরানের বাণী উৎকীর্ণ করা রয়েছে। প্রতি বছর নির্দিষ্ট দিনে বহু ধর্মপ্রান মুসলমান এই মাজার প্রাঙ্গনে উপস্থিত হয়ে তাকে স্মরণ করে থাকে।
+
বাকলা-চন্দ্রদ্বীপ অঞ্চলে ইসলাম প্রচারের আদিপর্বে যে সকল মহাপুরুষদের আগমন ঘটেছিলো বারো আউলিয়ারা ছিলেন তাদের অন্যতম। তুর্ক-আফগান শাসন আমলে ইসলাম প্রচারের মহৎ কর্মে আত্মউৎসর্গ করা হযরত দাউদ শাহ (রঃ) ঝালকাঠি বন্দর, সুতালরি এবং নলছিটিতে তিনটি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন বলে জানা যায়। তৎকালীন সময়ে এই  মসজিদদ্বয় ইসলাম প্রচারের অন্যতম কেন্দ্র হিসেবে বিশেষ খ্যাতি লাভ করে। বরিশাল শহর থেকে কয়েক কিলোমিটার পশ্চিমে ঝালকাঠির সুগন্ধা নামের গ্রামে তার মাজার অবস্থিত। অত্যন্ত সুদৃশ্য এই মাজার অভ্যন্তরে তার কবর গাত্রে পবিত্র কোরানের বাণী উৎকীর্ণ করা রয়েছে। প্রতি বছর নির্দিষ্ট দিনে বহু ধর্মপ্রান মুসলমান এই মাজার প্রাঙ্গনে উপস্থিত হয়ে তাকে স্মরণ করে থাকে।
 
   
 
   
 
[[চিত্র:Image 22.jpg]]
 
[[চিত্র:Image 22.jpg]]

১২:১৯, ২ মে ২০১৬ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ

বাকলা-চন্দ্রদ্বীপ অঞ্চলে ইসলাম প্রচারের আদিপর্বে যে সকল মহাপুরুষদের আগমন ঘটেছিলো বারো আউলিয়ারা ছিলেন তাদের অন্যতম। তুর্ক-আফগান শাসন আমলে ইসলাম প্রচারের মহৎ কর্মে আত্মউৎসর্গ করা হযরত দাউদ শাহ (রঃ) ঝালকাঠি বন্দর, সুতালরি এবং নলছিটিতে তিনটি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন বলে জানা যায়। তৎকালীন সময়ে এই মসজিদদ্বয় ইসলাম প্রচারের অন্যতম কেন্দ্র হিসেবে বিশেষ খ্যাতি লাভ করে। বরিশাল শহর থেকে কয়েক কিলোমিটার পশ্চিমে ঝালকাঠির সুগন্ধা নামের গ্রামে তার মাজার অবস্থিত। অত্যন্ত সুদৃশ্য এই মাজার অভ্যন্তরে তার কবর গাত্রে পবিত্র কোরানের বাণী উৎকীর্ণ করা রয়েছে। প্রতি বছর নির্দিষ্ট দিনে বহু ধর্মপ্রান মুসলমান এই মাজার প্রাঙ্গনে উপস্থিত হয়ে তাকে স্মরণ করে থাকে।

Image 22.jpg


তথ্যসূত্র: সাইফুল আহসান বুলবুল। বৃহত্তর বরিশালের ঐতিহাসিক নিদর্শন। গতিধারা, ঢাকা। ২০১২।