"ত্রিলোচন দাশ কবীন্দ্র"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
("ত্রিলোচন দাশ কবীন্দ্র [পঞ্চদশ শতক] ফুল্লশ্রী গ্রামে আবির..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
ত্রিলোচন দাশ কবীন্দ্র [পঞ্চদশ শতক] ফুল্লশ্রী গ্রামে আবির্ভূত হন। ফুল্লশ্রী গ্রামকে অনেকেই বাকলার ‘পন্ডিত নগর’ বলেছেন।  ত্রিলোচন দাশ কবীন্দ্র সম্পর্কে রোহিণীকুমার সেন বলেছেন, ‘মহাত্মা ত্রিলোচন দাশ কলাপ ব্যাকরণের ‘পঞ্জী’ নামক টীকা প্রণয়ন করেন। অদ্যপি এই টীকা কলাপাধ্যায়ী ছাত্রগণের ব্যাকরণ বুঝিবার পক্ষে সুগম পন্থারূপে বিদ্যমান রহিয়াছে’। ত্রিলোচন দাশ সংস্কৃত ভাষায় কয়েকখানি গ্রন্থ রচনা করেন। কলাপ ব্যাকরণের টীকা নিয়ে তার লেখা ‘কাতন্ত্রবৃত্তি পঞ্জিকা’ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ত্রিলোচন দাশ কবি বিজয় গুপ্তের মামা ছিলেন।  ত্রিলোচন দাশের পুত্র জানকীনাথ কবিকণ্ঠহারও বিখ্যাত পণ্ডিত ও নৈয়ায়িক ছিলেন। তাঁর পৌত্র ও প্রপৌত্র যথাক্রমে ভবানীনাথ এবং রঘুরামও বড় পন্ডিত ছিলেন।
+
ত্রিলোচন দাশ কবীন্দ্র [পঞ্চদশ শতক] বর্তমান আগৈলঝাড়া উপজেলার ফুল্লশ্রী গ্রামে আবির্ভূত হন। ফুল্লশ্রী গ্রামকে অনেকেই বাকলার ‘পন্ডিত নগর’ বলেছেন।  ত্রিলোচন দাশ কবীন্দ্র সম্পর্কে রোহিণীকুমার সেন বলেছেন, ‘মহাত্মা ত্রিলোচন দাশ কলাপ ব্যাকরণের ‘পঞ্জী’ নামক টীকা প্রণয়ন করেন। অদ্যপি এই টীকা কলাপাধ্যায়ী ছাত্রগণের ব্যাকরণ বুঝিবার পক্ষে সুগম পন্থারূপে বিদ্যমান রহিয়াছে’। ত্রিলোচন দাশ সংস্কৃত ভাষায় কয়েকখানি গ্রন্থ রচনা করেন। কলাপ ব্যাকরণের টীকা নিয়ে তার লেখা ‘কাতন্ত্রবৃত্তি পঞ্জিকা’ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ত্রিলোচন দাশ কবি বিজয় গুপ্তের মামা ছিলেন।  ত্রিলোচন দাশের পুত্র জানকীনাথ কবিকণ্ঠহারও বিখ্যাত পণ্ডিত ও নৈয়ায়িক ছিলেন। তাঁর পৌত্র ও প্রপৌত্র যথাক্রমে ভবানীনাথ এবং রঘুরামও বড় পন্ডিত ছিলেন।
  
  
 
----
 
----
 
তথ্যসূত্র: বাকেরগঞ্জ জেলার ইতিহাস (সাইফ উদ্দিন সম্পাদিত)
 
তথ্যসূত্র: বাকেরগঞ্জ জেলার ইতিহাস (সাইফ উদ্দিন সম্পাদিত)

০৮:০৬, ২০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ

ত্রিলোচন দাশ কবীন্দ্র [পঞ্চদশ শতক] বর্তমান আগৈলঝাড়া উপজেলার ফুল্লশ্রী গ্রামে আবির্ভূত হন। ফুল্লশ্রী গ্রামকে অনেকেই বাকলার ‘পন্ডিত নগর’ বলেছেন। ত্রিলোচন দাশ কবীন্দ্র সম্পর্কে রোহিণীকুমার সেন বলেছেন, ‘মহাত্মা ত্রিলোচন দাশ কলাপ ব্যাকরণের ‘পঞ্জী’ নামক টীকা প্রণয়ন করেন। অদ্যপি এই টীকা কলাপাধ্যায়ী ছাত্রগণের ব্যাকরণ বুঝিবার পক্ষে সুগম পন্থারূপে বিদ্যমান রহিয়াছে’। ত্রিলোচন দাশ সংস্কৃত ভাষায় কয়েকখানি গ্রন্থ রচনা করেন। কলাপ ব্যাকরণের টীকা নিয়ে তার লেখা ‘কাতন্ত্রবৃত্তি পঞ্জিকা’ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ত্রিলোচন দাশ কবি বিজয় গুপ্তের মামা ছিলেন। ত্রিলোচন দাশের পুত্র জানকীনাথ কবিকণ্ঠহারও বিখ্যাত পণ্ডিত ও নৈয়ায়িক ছিলেন। তাঁর পৌত্র ও প্রপৌত্র যথাক্রমে ভবানীনাথ এবং রঘুরামও বড় পন্ডিত ছিলেন।



তথ্যসূত্র: বাকেরগঞ্জ জেলার ইতিহাস (সাইফ উদ্দিন সম্পাদিত)