"তারকেশ্বর সেনগুপ্ত"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
("জন্ম ১৫ এপ্রিল ১৯০৫। মৃত্যু ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৩১। জন্মস্থ..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
জন্ম ১৫ এপ্রিল ১৯০৫। মৃত্যু ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৩১। জন্মস্থান গৈলা, গৌরনদী, বরিশাল। পিতা হরিচরণ সেনগুপ্ত। ১৯২৪খ্রি. গৈলা স্কুল থেকে ম্যাট্্িরক পাশ করেন। ১৯২৫খ্রি. শঙ্কর মঠের কর্মী হন। ১৯২৬খ্রি. বরিশাল ব্রজমোহন কলেজ থেকে আই.এ. পরীক্ষা দেন কিন্তু পাশ করতে পারেননি। পরবর্তীকালে অসহযোগ আন্দোলন ও লবণ সত্যাগ্রহে অংশগ্রহণ করেন। গ্রেপ্তার হয়ে বিনাবিচারে আটক থাকেন। হিজলি বন্দি-শিবিরে রাজবন্দিদের উপর গুলিবর্ষণকালে আহত হয়ে ওই দিনই মারা যান। তারকেশ্বরের সঙ্গে কলকাতার সন্তোষ মিত্রও রক্ষীদের গুলিতে মৃত্যুমুখে পতিত হন। যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত ও সুভাষচন্দ্র বসুর চেষ্টায় ও ব্যবস্থাপনায় উভয়ের শব স্পেশাল ট্্েরনে করে কলকাতায় আনা হয়। হাওড়া স্টেশন থেকে মিছিল করে শব দুটি কেওড়াতলা শ্মশানে নিয়ে ভস্মীভূত করা হয়। অতঃপর তারকেশ্বরের চিতাভস্ম তাঁর জন্মভূমি গৈলা গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়। দেশের মাটিতে চিতাভস্ম প্রোথিত করে তার উপর যে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয় তার শিলান্যাস করেন জননায়ক সুভাষচন্দ্র বসু।
+
জন্ম ১৫ এপ্রিল ১৯০৫। মৃত্যু ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৩১। জন্মস্থান গৈলা, গৌরনদী, বরিশাল। অবশ্য গৈলা গ্রামটি এখন আগৈলঝাড়া উপজেলার অন্তর্গত। পিতা হরিচরণ সেনগুপ্ত। ১৯২৪খ্রি. গৈলা স্কুল থেকে ম্যাট্্িরক পাশ করেন। ১৯২৫খ্রি. শঙ্কর মঠের কর্মী হন। ১৯২৬খ্রি. বরিশাল ব্রজমোহন কলেজ থেকে আই.এ. পরীক্ষা দেন কিন্তু পাশ করতে পারেননি। পরবর্তীকালে অসহযোগ আন্দোলন ও লবণ সত্যাগ্রহে অংশগ্রহণ করেন। গ্রেপ্তার হয়ে বিনাবিচারে আটক থাকেন। হিজলি বন্দি-শিবিরে রাজবন্দিদের উপর গুলিবর্ষণকালে আহত হয়ে ওই দিনই মারা যান। তারকেশ্বরের সঙ্গে কলকাতার সন্তোষ মিত্রও রক্ষীদের গুলিতে মৃত্যুমুখে পতিত হন। যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত ও সুভাষচন্দ্র বসুর চেষ্টায় ও ব্যবস্থাপনায় উভয়ের শব স্পেশাল ট্্েরনে করে কলকাতায় আনা হয়। হাওড়া স্টেশন থেকে মিছিল করে শব দুটি কেওড়াতলা শ্মশানে নিয়ে ভস্মীভূত করা হয়। অতঃপর তারকেশ্বরের চিতাভস্ম তাঁর জন্মভূমি গৈলা গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়। দেশের মাটিতে চিতাভস্ম প্রোথিত করে তার উপর যে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয় তার শিলান্যাস করেন জননায়ক সুভাষচন্দ্র বসু।
  
 
----
 
----
 
তথ্যসূত্র: সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান।
 
তথ্যসূত্র: সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান।

০৭:১৯, ১৭ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ

জন্ম ১৫ এপ্রিল ১৯০৫। মৃত্যু ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৩১। জন্মস্থান গৈলা, গৌরনদী, বরিশাল। অবশ্য গৈলা গ্রামটি এখন আগৈলঝাড়া উপজেলার অন্তর্গত। পিতা হরিচরণ সেনগুপ্ত। ১৯২৪খ্রি. গৈলা স্কুল থেকে ম্যাট্্িরক পাশ করেন। ১৯২৫খ্রি. শঙ্কর মঠের কর্মী হন। ১৯২৬খ্রি. বরিশাল ব্রজমোহন কলেজ থেকে আই.এ. পরীক্ষা দেন কিন্তু পাশ করতে পারেননি। পরবর্তীকালে অসহযোগ আন্দোলন ও লবণ সত্যাগ্রহে অংশগ্রহণ করেন। গ্রেপ্তার হয়ে বিনাবিচারে আটক থাকেন। হিজলি বন্দি-শিবিরে রাজবন্দিদের উপর গুলিবর্ষণকালে আহত হয়ে ওই দিনই মারা যান। তারকেশ্বরের সঙ্গে কলকাতার সন্তোষ মিত্রও রক্ষীদের গুলিতে মৃত্যুমুখে পতিত হন। যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত ও সুভাষচন্দ্র বসুর চেষ্টায় ও ব্যবস্থাপনায় উভয়ের শব স্পেশাল ট্্েরনে করে কলকাতায় আনা হয়। হাওড়া স্টেশন থেকে মিছিল করে শব দুটি কেওড়াতলা শ্মশানে নিয়ে ভস্মীভূত করা হয়। অতঃপর তারকেশ্বরের চিতাভস্ম তাঁর জন্মভূমি গৈলা গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়। দেশের মাটিতে চিতাভস্ম প্রোথিত করে তার উপর যে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয় তার শিলান্যাস করেন জননায়ক সুভাষচন্দ্র বসু।


তথ্যসূত্র: সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান।