ঝালাকঠি সদর উপজেলা

Barisalpedia থেকে
Spadmin (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০৮:০০, ২৬ এপ্রিল ২০১৯ পর্যন্ত সংস্করণে (গাভারামচন্দ্রপুর ইউনিয়নের বিখ্যাত ব্যক্তিগণ)

(পরিবর্তন) ←পুর্বের সংস্করণ | সর্বশেষ সংস্করণ (পরিবর্তন) | পরবর্তী সংস্করণ→ (পরিবর্তন)

বাখরগঞ্জ গেজেটিয়ার অনুযায়ী ১৮৭০-৭১ সালের প্রতিবেদনে বাখরগঞ্জ সদর মহকুমায় যে ৫টি থানার নাম পাওয়া যায় তার একটি ঝালকাঠি। কিন্তু বাংলাপিডিয়া বলছে থানাটি গঠিত হয়েছে ১৯১৩ সালে। ১/২/১৯৮৪ তারিখে থানাটি উপজেলায় উন্নীত হয়। এই উপজেলার বিখ্যাত ব্যক্তি, ঐতিহাসিক নিদর্শন ও ঘটনার একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা নি¤œরূপ। উল্লেখ্য, নি¤œলিখিত প্রতিটি ব্যক্তি, ঐতিহাসিক নিদর্শন ও ঘটনা নিয়ে অত্র বরিশালপিডিয়ায় একটি করে স্বতন্ত্র নিবন্ধ রয়েছে।

পরিচ্ছেদসমূহ

ঝালকাঠি পৌরসভার বিখ্যাত ব্যক্তিগণ

১. রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় (১৮৭৪ - ২৪ নভেম্বর ১৯৩৬), রাজনীতিক ও সমাজসেবক; পৌরসভার চেয়ারম্যান এবং ১৯২১ খৃস্টাব্দ থেকে ১১ বছর জেলা কংগ্রেসের সভাপতি। ২. নকুলেশ্বর সরকার (১৮৯৪ - ১৯৮৭), খ্যাতনামা কবিয়াল।

বিনয়কাঠি ইউনিয়নের বিখ্যাত ব্যক্তিগণ

১. দাউদ শাহ (১৬ শতকের শেষভাগ) সুফি সাধক; গ্রাম: সুগন্ধিয়া । ২. হজরত একিন শাহ (১৮ শতক?) সুফি সাধক; গ্রাম: সুগন্ধিয়া ৩. কামিনীকুমার ঘোষ ( ১৮৮৯ - ৩১ অক্টোবর ১৯৭৪), নিখিলবঙ্গ শিক্ষক সমিতি ও পশ্চিমবঙ্গ প্রধান শিক্ষক সমিতির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও কর্ণধার; গ্রাম: বিনয়কাঠি।

গাবখান-ধানসিড়ি ইউনিয়নের বিখ্যাত ব্যক্তিগণ

১. শশীকুমার তর্কতীর্থ (? - ১৯৪৮), গৈলা কবীন্দ্র কলেজের প্রধান অধ্যাপক; গাবখান গ্রাম। ২. শান্তিরঞ্জন পালিত: (২৪ মার্চ ১৯১২ - ১৩ সেপ্টেম্বর ১৯৮১), ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দি কালটিভেশন অফ সায়েন্স এর ফিজিক্যাল কেমিস্ট্রি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক; গাবখান গ্রাম।

গাভারামচন্দ্রপুর ইউনিয়নের বিখ্যাত ব্যক্তিগণ

১. হজরত শাহ আহম্মদ (ষোল শতকের শেষভাগ), বাগদাদ থেকে আগত সুফী সাধক; গ্রাম: উদচড়া। ২. তিতুরাম পুততুণ্ড (অষ্টাদশ শতক), চন্দ্রদ্বীপের ইতিহাস লেখক শ্রীবৃন্দাবন পুততুণ্ডের পূর্ব পুরুষ, রাজা উদয়নারায়ণ কর্তৃক সনদপ্রাপ্ত জ্যোতিষী; গ্রাম: হোসেনপুর। ৩. অন্নদাসুন্দরী ঘোষ (১৮৭৩ - ২০ জুলাই ১৯৫০), কবি ও বিপ্লবী শান্তিসুধা ঘোষের মা; গ্রাম রামচন্দ্রপুর। ৪. কালীশচন্দ্র বিদ্যাবিনোদ (? - ১৪ আগস্ট ১৯১৪), ১৮৯৪খ্রি. ‘দরিদ্র বান্ধব সমিতি’র সর্বাধিনায়ক; গ্রাম রামচন্দ্রপুর। ৫. সৈয়দ উদ্দীন আহমেদ (১৮৯০ - ৩১ মার্চ ১৯৫৫), প্রথম জীবনে নওয়াব সলিমুল্লাহর প্রাইভেট সেক্রেটারি ও পরবর্তী জীবনে উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা; গ্রাম: ভারুকাঠি। ৬. হেমচন্দ্র গুহ (১.৬.১৯০৩ - ১৮.১১.১৯৯২), যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতপূর্ব উপাচার্য; কাঁচাবালিয়া গ্রাম। ৭. নিরঞ্জন সেনগুপ্ত (২৬ জুলাই ১৯০৩ - ৪ সেপ্টেম্বর ১৯৬৯), ৭ বছর আন্দামানে দ্বীপান্তর দণ্ডপ্রাপ্ত স্বাধীনতা সংগ্রামী; ১৯৬৭ সালে পশ্চিমবঙ্গ মন্ত্রীসভার উদ্বাস্তু ও ত্রাণমন্ত্রী; গ্রাম: ভারুকাঠি। ৮. হীরালাল দাশগুপ্ত (১৯০৫ - ২০ এপ্রিল ১৯৭১) বিপ্লবী ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা: গ্রাম: ভারুকাঠি। ৯. অশোক গুহ (১৯১১ - ১৯৬৫), বিখ্যাত অনুবাদক ও লেখক; গ্রাম: কাঁচাবালিয়া।

কেওড়া ইউনিয়নের বিখ্যাত ব্যক্তিগণ

১. জনার্দন বন্দ্যোপাধ্যায় (১৯২৮ - মার্চ ১৯৭৯), কলকাতায় নারায়ণ দাস বাঙ্গুর মেমোরিয়াল মাল্টিপারপাস স্কুলের তিনি প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধানশিক্ষক, গ্রাম: কেওড়া। ২. মুহাম্মদ হোসেন (রঃ), জৌনপুরী সিলসিলার প্রবীণ খলিফা। ৩. শঙ্কর সেনগুপ্ত (১৯৩৩-১৫.১০.১৯৮৯), বিশিষ্ট লোকসংস্কৃতি গবেষক ও লেখক; গ্রাম: কেওড়া।


নথুল্লাবাদ ইউনিয়নের বিখ্যাত ব্যক্তিগণ

১. অশ্বিনীকুমার গঙ্গোপাধ্যায়: (জন্ম ১৮৮৮ - ১৬ নভেম্বর ১৯৮৫), স্বাধীনতা সংগ্রামী ও বিপ্লবী; গ্রাম: নথুল্লাবাদ। ২. সৈয়দ আবদুল মান্নান (১৯১৪ - ১৯৮০) লেখক ও সাংবাদিক, গ্রাম: চাচইর।

কীর্তিপাশা ইউনিয়নের বিখ্যাত ব্যক্তিগণ

১. হরসুন্দরী দেবী ( ? - ১৮২৮ ), কীর্তিপাশার জমিদারির প্রতিষ্ঠাতা কৃষ্ণরামের প্রপৌত্র কালী প্রসন্ন কুমারের স্ত্রী যিনি সহমরণে স্বামীর চিতায় আরোহণ করেছিলেন; গ্রাম: কীর্তিপাশা। ২. শরৎকুমার রায় (১৮৭৮- ২ জুন ১৯৩৫), লেখক ও সাংবাদিক; গ্রাম: তারপাশা। ৩. চিন্তারঞ্জন স্মৃতিতীর্থ: (জুলাই ১৮৮৩ - ৩০ মার্চ ১৯৫০), মহাভারতের বিষয়ে নিখিল ভারতীয় প্রতিযোগিতায় প্রথম ও দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে ‘সরস্বতী’ ও ‘ভারতী’ উপাধিপ্রাপ্ত; গ্রাম: তারপাশা। ৪. আশুতোষ আইচ: (১৮৯৫ - ১৯৯৪ সালে) কোলকাতার বিখ্যাত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ‘শ্রীনিকেতন’-এর প্রতিষ্ঠাতা; গ্রাম: রুনসি। ৫. রাধিকারঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়: (১৯১৬- ১৩.১.১৯৯৯) স্বাধীনতা সংগ্রামী ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যসরকারের দুই মেয়াদে মন্ত্রী, গ্রাম: তারপাশা। ৬. শৈলেন পাল (১০.৫.১৯২২-৩.৫.২০০০), ভারতের বিশিষ্ট ট্রেড ইউনিয়ন নেতা; গ্রাম: গোবিন্দধবল ৭. অধ্যাপক ড তপন রায়চৌধুরী (১৯২৬ সালের ৮ মে - ২৬ নভেম্বর ২০১৪) খ্যাতিসম্পন্ন ইতিহাসবিদ ও অক্সফোর্ডের প্রফেসর; গ্রাম: কীর্তিপাশা।


নবগ্রাম ইউনিয়নের বিখ্যাত ব্যক্তিগণ

১. মাহের উদ্দীন ফকির (রঃ) (উনবিংশ শতক), সুফী-সাধক, গ্রাম: মোকাররমপুর। ২. সুহাসিনী সেন (১৯১৬-২১.৮.১৯৯৭), স্বাধীনতা সংগ্রামী ও মনোরমা (বসু) মাসিমার ঘনিষ্ঠ সহযোগী; গ্রাম: বাউকাঠি।


পোনাবালিয়া ইউনিয়নের বিখ্যাত ব্যক্তিগণ

১. হেমচন্দ্র রায়চৌধুরী (৬ এপ্রিল ১৮৯২ - মৃত্যু ৪ মে ১৯৫৭), বিশিষ্ট ঐতিহাসিক ও কলকাতা বিশ^বিদ্যালয়ের ইতিহাসের অধ্যাপক, পোনাবালিয়ার জমিদার পরিবারের সন্তান, গ্রাম: পোনাবালিয়া। ২. আবদুল গনি বয়াতি (১৯০৯ - ১৯৭৯ সনের ১৯ আগস্ট) জারী স¤্রাট ও গীতিকার; গ্রাম: নুরুল্লাপুর।


শেখেরহাট ইউনিয়নের বিখ্যাত ব্যক্তিগণ

১. শেখ শাহ্ খুদগীর (১৭ শতক) আরব থেকে আসা ইসলাম প্রচারক; তাঁর নামে শেখের হাট নামকরণ: গ্রাম: রাজপাশা। ২. কালু খা (১৭ শতক), শাহ সুজার সামরিক কর্মচারী; গ্রাম: শেরযুগ। ৩. আবদুল কুদ্দুস (? - ১৯৭৬), ছারছিনা মাদ্রাসার হেড মাওলানা; গ্রাম: গুয়াটোন


বাসন্ডা ইউনিয়নের বিখ্যাত ব্যক্তিগণ

১. চণ্ডীচরণ সেন (২৭ জানুয়ারি ১৮৪৫- ১০ জুন ১৯০৬) সাব-জজ, লেখক ও কবি কামিনী রায়ের পিতা; গ্রাম: বাসণ্ডা। ২. কামিনী রায় (১২ অক্টোবর ১৮৬৪ - ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৩৩) বিখ্যাত কবি ও ভারতের প্রথম মহিলা অনার্স গ্র্যাজুয়েট; গ্রাম: বাসণ্ডা। ৩. ডা. যামিনী সেন (জুন ১৮৭১ - ১৯৩৩) ‘ফেলো অফ দি রয়াল ফ্যাকাল্টি অফ সার্জনস অ্যান্ড ফিজিশিয়ানশ’ উপাধিতে ভূষিত পৃথিবীর প্রথম মহিলা ডাক্তার; কামিনী রায়ের বোন; গ্রাম: বাসণ্ডা। ৪. সুধীরকুমার সেন (১৮৮৮ - ২৮ আগস্ট ১৯৫৯), ‘সেন অ্যান্ড পন্ডিত কোং’ এর মালিক; কবি কামিনী রায়ের ভাই; ভারতবর্ষে সাইকেলের ব্যবসায় এবং সাইকেল নির্মাণ ও বিকাশে পথিকৃৎ; গ্রাম: বাসণ্ডা।


ঝালকাঠি সদর উপজেলার পুরাকীর্তিসমূহ

১. ত্র্যন্বকেশ্বর মন্দির, পোনাবালিয়া। ২. কীর্তিপাশা জমিদার বাড়ি। ৩. কীর্তিপাশার সহমরণ বেদী। ৪. দাউদ শাহ (রঃ)-এর মাজার, সুগন্ধিয়া। ৫. হযরত চেরাগ আলম শাহ্ (রঃ) এর মাজার, মানপাশা।


ঝালকাঠি সদর উপজেলার বিখ্যাত সামন্ত পরিবারসমূহ

১. পোনাবালিয়ার চৌধুরী পরিবার, ২. কীর্তিপাশার জমিদার সেন পরিবার, ৩. ভারুকাঠির জমিদার মজুমদার পরিবার, ৪. বাস-ার মহলানবিস জমিদার পরিবার, ৫. কেওড়ার বাকলাই পরিবার, ৬. কেওড়ার জমিদার চৌধুরী পরিবার, ৭. গুরুধামের জমিদার ঘোষাল পরিবার।


ঝালকাঠি সদর উপজেলার বিখ্যাত ঐতিহাসিক ঘটনাসমূহ

১. অষ্টাদশ শতকে সংঘটিত ইংরেজদের বিরুদ্ধে বৈদারাপুরের লবণচাষীদের বিদ্রোহ, ২. ভীমরুলির যুদ্ধ, ঝালকাঠি, ১৯৭১


ঝালকাঠি সদর উপজেলার শহীদ মুক্তিযোদ্ধাগণ

১. জাহাঙ্গীর হোসেন বিএ বিএল, মির্জাপুর, শেখেরহাট। ২. জাহাঙ্গীর হোসেন-এর ছোট ভাই কবীর, মির্জাপুর, শেখেরহাট। ৩. রমাবতি বসু, সাইচলাপুর। ৪. হোসেন আলী খা, কান্ডারগতি। ৫. নারায়ণচন্দ্র সমদ্দার, কুতুবকাটি। ৬. মন্নান হাওলাদার শিক্ষক, আলীপুর। ৭. ইপিআর মোবারক আলী পার্বতীপুরে শহীদ। ৮. শ্যামলাল সাহা, ঝালকাটি। ৯. সুনীল বরণ মিস্ত্রি, নরেরকাটি। ১০. আবদুর রাজ্জাক সর্দার ঝালকাঠি। ১১. শীতলচন্দ্র ডাকুয়া, মাগুরা। ১২. বসন্ত কুমার, মিরাকাটি। ১৩. এনায়েত হোসেন, বেশাইনখান। ১৪. নীহাররঞ্জন শীল, তারপাশা। ১৫. এসমাইল হোসেন, ঝালকাটি। ১৬. করিম মোল্লা, বেশাইনখান। ১৭. মালেক মোল্লা, বেশাইনখান। ১৮. সাইদুল করিম আজাদ, বেশাইনখান। ১৯. শেফালী রাণী মিস্ত্রি, গোয়ালকান্দা। ২০. আরতি মিস্ত্রি, গোয়ালকান্দা। ২১. তপন কুমার ওঝা, খোদ্দরবহর। ২২. কার্তিকচন্দ্র হালদার, খোদ্দরবহর। ২৩. ইপিআর দেলওয়ার হোসেন মোল্লা বেশাইনখান। ২৪. সিপাহী মুজিবর রহমান কমলাপুর; কুমিল্লায় যুদ্ধে শহীদ। ২৫. আবদুস সালাম তালুকদার, পাজিপুথিপাড়া। ২৬. আবদুল হক, পশ্চিম ঝালকাঠি। ২৭. রত্তন আলী খাঁ পশ্চিম, ঝালকাঠি। ২৮. মানিক মিয়া, পশ্চিম ঝালকাঠি। ২৯. আলতাফ হোসেন তালুকদার, রামনগর। ৩০. মুরলীধর চক্রবর্তী, পুরোহিত, ঝালকাঠি। ৩১. ডা. ধীরেন্দ্রচন্দ্র চ্যাটার্জি, ঝালকাঠি বন্দর। ৩২. আবদুল লতিফ হাওলাদার, পূর্ব চাঁদকাঠি। ৩৩. হরেন্দ্রনাথ বারৈ, শ্রীমন্তকাঠি। ৩৪. আবদুল লতিফ খান, রাজপাশা। ৩৫. ইবিআর লান্স নায়েক মোহাম্মদ মাসুম তালুকদার, পরমহল। ৩৬. সওগাত হোসেন লস্কর অশ্রু, বাসন্ডা রোড। ৩৭. মনিন্দ্রলাল দাস, গড়াঙ্গল। ৩৮. মোতাহার আলী মাঝি, রামচন্দ্রপুর। ৩৯. শেখ সায়েদুল ইসলাম, রাজপাশা। ৪০. নৃপেন্দ্র নাথ মজুমদার, কুতুবকাটি। ৪১. খালেক হাওলাদার, পাড় কেফাইতনগর। ৪২. কেশবলাল মিস্ত্রি, শিক্ষক, মিরাকাটি। ৪৩. জব্বার খান, আলীপুর। ৪৪. ৪৫. মাধব, বন্দর। ৪৬. ক্ষিতিশ সাহা, বন্দর। ৪৭. নরেন্দ্রচন্দ্র নাথ, মির্জাপুর। ৪৮. এনাজদ্দিন মিয়া, রামনাথপুর। ৪৯. খলিলুর রহমান, বেশাইন। ৫০. সুমতি বালা এতবর, মিরাকটি। ৫১. মনোরঞ্জন বেপারী, ডুমুরিয়া। ৫২. দেলওয়ার সিকদার, বাসন্ডা। ৫৩. হারুন-অর রশীদ, দেউলকাটি। ৫৪. আবুল কালাম মোহাম্মদ শাহজাহান, তেরআনা। ৫৫. হোসেন আলী খান, খাদিদিয়া। ৫৬. সুমতি ঘরামি, রমানন্দপুর। ৫৭. মালতী রানী মিস্ত্রি, রমানন্দপুর। ৫৮. লতিফ মাঝি, রমানন্দপুর। ৫৯. ফজলুল হক, পূর্ব চাদকাটি। ৬০. সুলতান আহমেদ বিমান বাহিনী, বীরসেনা। ৬১. সন্তোষ কুমার আচার্য্য, শিক্ষক, চাঁদকাটি। ৬২. রমারঞ্জন ভট্টাচার্য, কীর্তিপাশা। ৬৩. দিলীপ কুমার বসু, ঝালকাটি। ৬৪. আবুল কাশেম শরীফ, শিরযুগ। ৬৫. রেজাউল করিম মানিক। ৬৬. সাইফুল করিম রতন। ৬৭. সালাউদ্দীন মজনু। ৬৮. সৈয়দ আলী মোল্লা, বেশাইন। ৬৯. রমেশচন্দ্র বসু, হোসেনপুর। ৭০. কেশব, গাভা। ৭১. সমীরণ, গাভা। ৭২. ইন্দ্রজিত হালদার, কাফুরকাটি। ৭৩. সন্তোষ কুমার আচার্য্য, ঝালকাঠি। ৭৪. কমলা রাণী দাস, সাইচলাপুর। ৭৫. কল্পনা রাণী দাস, সাইচলাপুর; ২১ মে বিষখালী নদীর পাড়ে গুলি করে হত্যা করা হয়। ৭৬. দুর্গশংকর দাস, সাইচলাপুর। ৭৭. আবদুস ছাত্তার, গোবিন্দধবল। ৭৮. রসিদ। ৭৯. মানিক। ৮০. দীনেশমন্ডল, গাবখান। ৮১. প্রমীলা, রমানন্দপুর। ৮২. আলাউদ্দীন, রমানন্দপুর। ৮৩. জেন্নাত আলী, রমানন্দপুর। ৮৪. আইয়ুব আলী, বাসন্ডা। ৮৫. হারুন অর রশীদ, মির্জাপুর, শেখেরহাট। ৮৬. সালাউদ্দিন, বেশাইন খান। ৮৭. শামসুল আলম, ঝালকাঠী। ৮৮. সাইদুল করিম রতন, মানিকনগর। ৮৯. রেজাউল করিম আজাদ মানিক। ৯০. কমলারানী, বড় ঠাকুরবাড়ী, গণকবরে চাপামাটি। ৯১. মজিবুল হক মেহেদী। ৯২. সাবেক সুবেদার আনসার আলী খান, মির্জাপুর; ২৭ নভেম্বর শর্শিনা যুদ্ধে শহীদ। ৯৩. ইপিআর মাসুদ তালুকদার, সারমহল; ঢাকায় শহীদ। ৯৪. সিপাহী মজিবর রহমান, কামলাপুর; কুমিল্লা যুদ্ধে শহীদ। ৯৫. ইপিআর মোবারক আলী, বেশাইন খান। ৯৬. আবদুস ছত্তার, তারপাশা। ৯৭. মোস্তফা কামাল, চাচৈর। ৯৮. সুলতান আহমদ, ঝালকাঠী। ৯৯. শশাংক পাল, চানকাঠী। ১০০. রমারঞ্জন ভট্টাচার্য, চানকাঠী। ১০১. সন্তোষ কুমার আচার্য, শিক্ষক, চানকাঠী। ১০২. জ্যোতিষ চন্দ্র রায়, মিয়াকাঠী। ১০৩. যতীন্দ্রনাথ কর্মকার, কীর্তিপাশা। ১০৪. কেশব লাল মিস্ত্রি, শিক্ষক, শিয়ালকাঠী। ১০৫. ধীরেন্দ্রনাথ আচার্য, বাদলকাঠী, হোমিও ডাক্তার। ১০৬. রঘুনাথ আচার্য, নলছিটি হাইস্কুল শিক্ষক। ১০৭. সুরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য, কীর্তিপাশা। ১০৮. লক্ষীকান্ত চক্রবর্তী, কীর্তিপাশা। ১০৯. সান্টু কর্মকার, তারপাশা। ১১০. গগন ডাকুয়া, খাজুরা। ১১১. দেবেন ডাকুয়া, খাজুরা। ১১২. কার্তিকচন্দ্র কর্মকার, কীর্তিপাশা। ১১৩. রাম প্রসাদ চক্রবর্তী, পোনাবালিয়া। ১১৪. প্রমীলা মন্ডল, গাবখান। ১১৫. কল্পনা রানী দাস, সাইচলাপুর। ১১৬. কাজল রানী দাস, সাইচলাপুর। ১১৭. রমাবতী বসু, সাইচলাপুর। ১১৮. দুর্গা শংকর দাস, সাইচলাপুর।



তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (১ম খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১০। ২। সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান। ৩। রুসেলি রহমান চৌধুরী, বরিশালের প্রয়াত গুণীজন। ৪। বাংলাপিডিয়া।