"জ্যোতিষচন্দ্র রায়"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
("জন্ম ২০ এপ্রিল ১৮৯৯। মৃত্যু ২৪ নভেম্বর ১৯৭৫। পৈত্রিক নিব..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
জন্ম ২০ এপ্রিল ১৮৯৯। মৃত্যু ২৪ নভেম্বর ১৯৭৫। পৈত্রিক নিবাস নরোত্তমপুর, বরিশাল। পিতা চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ সিভিল সার্জন রায় বাহাদুর বরদাকান্ত। খ্যাতনামা প্রাণরসায়নবিদ। শান্তিনিকেতন, কলকাতা, হেইডেলবার্গ, বালির্ন এবং লন্ডনে শিক্ষাগ্রহণ করেন। ১৯২৪-২৬খ্রি. তিনি প্রফেসর মার্টিন হ্যানের তত্ত্বাবধানে গবেষণাকার্য চালান। তাঁর গবেষণার বিষয় ‘কলেরার মৌখিক টিকা’র ওপর কাজ শেষ করে ১৯২৬খ্রি. তিনি বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম শ্রেণির অনার্স ডক্টরেট উপাধি পান। ‘খবরংযসধ-হরধংরং’-এর ওপর তাঁর গবেষণা প্রোটোলজিতে এক মৌলিক অবদান। ভারতবর্ষের সেন্ট্রাল রিসার্চ ইনস্টটিউট-এর প্রোটোলজিক্যাল সার্ভের ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক নিযুক্ত হন। ১৯৩৪খ্রি. এই কাজ ছেড়ে আপন প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত ভারতের প্রথম মেডিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট গঠনের কাজে আত্মনিয়োগ করেন। ১৯৫৪ খ্রি. এই সংস্থার নাম পরিবর্তিত হয়ে হয় ‘ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট ফর বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড এক্সপেরিমেন্টাল মেডিসিন’ এবং ১৯৬৪খ্রি. পর্যন্ত তিনি তার ডিরেক্টর ছিলেন। ‘অ্যানেলস অফ বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড এক্সপেরিমেন্টাল মেডিসিন’ নামে একটি পত্রিকাও তিনি প্রকাশ করেছিলেন। ১৯৬৯ খ্রি. ভারত সরকার তাঁকে ‘পদ্মভূষণ’ উপাধিতে সম্মানিত করেন।  
+
জন্ম ২০ এপ্রিল ১৮৯৯। মৃত্যু ২৪ নভেম্বর ১৯৭৫। পৈত্রিক নিবাস নরোত্তমপুর, বানারীপাড়া, বরিশাল। পিতা চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ সিভিল সার্জন রায় বাহাদুর বরদাকান্ত। খ্যাতনামা প্রাণরসায়নবিদ। শান্তিনিকেতন, কলকাতা, হেইডেলবার্গ, বালির্ন এবং লন্ডনে শিক্ষাগ্রহণ করেন। ১৯২৪-২৬খ্রি. তিনি প্রফেসর মার্টিন হ্যানের তত্ত্বাবধানে গবেষণাকার্য চালান। তাঁর গবেষণার বিষয় ‘কলেরার মৌখিক টিকা’র ওপর কাজ শেষ করে ১৯২৬খ্রি. তিনি বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম শ্রেণির অনার্স ডক্টরেট উপাধি পান। ‘খবরংযসধ-হরধংরং’-এর ওপর তাঁর গবেষণা প্রোটোলজিতে এক মৌলিক অবদান। ভারতবর্ষের সেন্ট্রাল রিসার্চ ইনস্টটিউট-এর প্রোটোলজিক্যাল সার্ভের ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক নিযুক্ত হন। ১৯৩৪খ্রি. এই কাজ ছেড়ে আপন প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত ভারতের প্রথম মেডিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট গঠনের কাজে আত্মনিয়োগ করেন। ১৯৫৪ খ্রি. এই সংস্থার নাম পরিবর্তিত হয়ে হয় ‘ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট ফর বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড এক্সপেরিমেন্টাল মেডিসিন’ এবং ১৯৬৪খ্রি. পর্যন্ত তিনি তার ডিরেক্টর ছিলেন। ‘অ্যানেলস অফ বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড এক্সপেরিমেন্টাল মেডিসিন’ নামে একটি পত্রিকাও তিনি প্রকাশ করেছিলেন। ১৯৬৯ খ্রি. ভারত সরকার তাঁকে ‘পদ্মভূষণ’ উপাধিতে সম্মানিত করেন।  
  
 
----
 
----
 
তথ্যসূত্র: সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান।
 
তথ্যসূত্র: সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান।

২১:১৫, ২১ মার্চ ২০১৬ তারিখের সংস্করণ

জন্ম ২০ এপ্রিল ১৮৯৯। মৃত্যু ২৪ নভেম্বর ১৯৭৫। পৈত্রিক নিবাস নরোত্তমপুর, বানারীপাড়া, বরিশাল। পিতা চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ সিভিল সার্জন রায় বাহাদুর বরদাকান্ত। খ্যাতনামা প্রাণরসায়নবিদ। শান্তিনিকেতন, কলকাতা, হেইডেলবার্গ, বালির্ন এবং লন্ডনে শিক্ষাগ্রহণ করেন। ১৯২৪-২৬খ্রি. তিনি প্রফেসর মার্টিন হ্যানের তত্ত্বাবধানে গবেষণাকার্য চালান। তাঁর গবেষণার বিষয় ‘কলেরার মৌখিক টিকা’র ওপর কাজ শেষ করে ১৯২৬খ্রি. তিনি বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম শ্রেণির অনার্স ডক্টরেট উপাধি পান। ‘খবরংযসধ-হরধংরং’-এর ওপর তাঁর গবেষণা প্রোটোলজিতে এক মৌলিক অবদান। ভারতবর্ষের সেন্ট্রাল রিসার্চ ইনস্টটিউট-এর প্রোটোলজিক্যাল সার্ভের ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক নিযুক্ত হন। ১৯৩৪খ্রি. এই কাজ ছেড়ে আপন প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত ভারতের প্রথম মেডিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট গঠনের কাজে আত্মনিয়োগ করেন। ১৯৫৪ খ্রি. এই সংস্থার নাম পরিবর্তিত হয়ে হয় ‘ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট ফর বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড এক্সপেরিমেন্টাল মেডিসিন’ এবং ১৯৬৪খ্রি. পর্যন্ত তিনি তার ডিরেক্টর ছিলেন। ‘অ্যানেলস অফ বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড এক্সপেরিমেন্টাল মেডিসিন’ নামে একটি পত্রিকাও তিনি প্রকাশ করেছিলেন। ১৯৬৯ খ্রি. ভারত সরকার তাঁকে ‘পদ্মভূষণ’ উপাধিতে সম্মানিত করেন।


তথ্যসূত্র: সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান।