"চালতাতলার যুদ্ধ, ভোলা, ১৯৭১"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Barisalpedia থেকে
("ভেলার বাংলাবাজার যুদ্ধের পরে মুক্তিযোদ্ধারা বিচ্ছিন্ন..." দিয়ে পাতা তৈরি) |
|||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
− | ভেলার বাংলাবাজার যুদ্ধের পরে মুক্তিযোদ্ধারা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। একটি দল ইয়াসিন জমাদারের নেতৃত্বে চালতাতলার ফকিরবাড়িতে আশ্রয় নেয়। পাকবাহিনী জয়লাভ করে বিভিন্ন থানায় ছড়িয়ে পড়ে। ২৯ অক্টোবর দুপুরে পাকবাহিনীর একটি দল দৌলতখানের দিকে যাচ্ছিল। মুক্তিযোদ্ধারা তাদের জন্য ফকিরবাড়িতে ওঁৎ পেতে থাকে। কাছাকাছি এলে মুক্তিযোদ্ধারা গুলি বর্ষণ করে ও | + | ভেলার বাংলাবাজার যুদ্ধের পরে মুক্তিযোদ্ধারা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। একটি দল ইয়াসিন জমাদারের নেতৃত্বে চালতাতলার ফকিরবাড়িতে আশ্রয় নেয়। পাকবাহিনী জয়লাভ করে বিভিন্ন থানায় ছড়িয়ে পড়ে। ২৯ অক্টোবর দুপুরে পাকবাহিনীর একটি দল দৌলতখানের দিকে যাচ্ছিল। মুক্তিযোদ্ধারা তাদের জন্য ফকিরবাড়িতে ওঁৎ পেতে থাকে। কাছাকাছি এলে মুক্তিযোদ্ধারা গুলি বর্ষণ করে ও ৩ জন রাজাকার ধরাশায়ী করে। পরে পাকবাহিনী প্রচণ্ড গুলিবর্ষণ করলে মুক্তিযোদ্ধারা পালিয়ে যান। এ যুদ্ধে ১জন আনসার ও ফকিরবাড়ির ১জন বৃদ্ধ মারা যান। এ যুদ্ধে অংশ নেন হজরত আলী, শহীদুল আলম, আনসার আলী প্রমুখ। |
---- | ---- | ||
তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (দ্বিতীয় খণ্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫। | তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (দ্বিতীয় খণ্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫। |
১১:৩৮, ৭ জুলাই ২০১৬ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ
ভেলার বাংলাবাজার যুদ্ধের পরে মুক্তিযোদ্ধারা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। একটি দল ইয়াসিন জমাদারের নেতৃত্বে চালতাতলার ফকিরবাড়িতে আশ্রয় নেয়। পাকবাহিনী জয়লাভ করে বিভিন্ন থানায় ছড়িয়ে পড়ে। ২৯ অক্টোবর দুপুরে পাকবাহিনীর একটি দল দৌলতখানের দিকে যাচ্ছিল। মুক্তিযোদ্ধারা তাদের জন্য ফকিরবাড়িতে ওঁৎ পেতে থাকে। কাছাকাছি এলে মুক্তিযোদ্ধারা গুলি বর্ষণ করে ও ৩ জন রাজাকার ধরাশায়ী করে। পরে পাকবাহিনী প্রচণ্ড গুলিবর্ষণ করলে মুক্তিযোদ্ধারা পালিয়ে যান। এ যুদ্ধে ১জন আনসার ও ফকিরবাড়ির ১জন বৃদ্ধ মারা যান। এ যুদ্ধে অংশ নেন হজরত আলী, শহীদুল আলম, আনসার আলী প্রমুখ।
তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (দ্বিতীয় খণ্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫।