"চরআইচা জোড়মসজিদ, বরিশাল"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
("বরিশাল শহরের পূর্বপ্রান্তে বয়ে যাওয়া কীর্তনখোলা নদী স..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
 
বরিশাল শহরের পূর্বপ্রান্তে বয়ে যাওয়া কীর্তনখোলা নদী সংলগ্ন চর আইচা নামের গ্রামে একটি জোড়-মসজিদের অবস্থান রয়েছে। মীরা বাড়ি নামে পরিচিত এই প্রাচীন মসজিদ দুটির নির্মাণ বা প্রতিষ্ঠাকাল সম্পর্কে তেমন কোনো নির্ভরযোগ্য তথ্য পাওয়া যায় না। এই এলাকার অন্যান্য জোড় মসজিদের মতো চর আইচা জোড় মসজিদের একটি ভবন উপাসনালয় এবং অন্যটি সম্ভবতঃ হুজরাখানা হিসেবে ব্যবহৃত হতো বলে অনুমান করা হয়। স্থানীয়দের ধারণামতে শায়েস্তা খানের শাসনামলে তার পৃষ্ঠপোষকতায় এই মসজিদদ্বয় প্রতিষ্ঠা করা হয়।  
 
বরিশাল শহরের পূর্বপ্রান্তে বয়ে যাওয়া কীর্তনখোলা নদী সংলগ্ন চর আইচা নামের গ্রামে একটি জোড়-মসজিদের অবস্থান রয়েছে। মীরা বাড়ি নামে পরিচিত এই প্রাচীন মসজিদ দুটির নির্মাণ বা প্রতিষ্ঠাকাল সম্পর্কে তেমন কোনো নির্ভরযোগ্য তথ্য পাওয়া যায় না। এই এলাকার অন্যান্য জোড় মসজিদের মতো চর আইচা জোড় মসজিদের একটি ভবন উপাসনালয় এবং অন্যটি সম্ভবতঃ হুজরাখানা হিসেবে ব্যবহৃত হতো বলে অনুমান করা হয়। স্থানীয়দের ধারণামতে শায়েস্তা খানের শাসনামলে তার পৃষ্ঠপোষকতায় এই মসজিদদ্বয় প্রতিষ্ঠা করা হয়।  
 
   
 
   
চর আইচা জোড় মসজদি
+
[[চিত্র:Image 17.jpg ]]
  
 
----
 
----
 
তথ্যসূত্র: সাইফুল আহসান বুলবুল। বৃহত্তর বরিশালের ঐতিহাসিক নিদর্শন। গতিধারা, ঢাকা। ২০১২।
 
তথ্যসূত্র: সাইফুল আহসান বুলবুল। বৃহত্তর বরিশালের ঐতিহাসিক নিদর্শন। গতিধারা, ঢাকা। ২০১২।

১৩:৩৩, ২৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ

বরিশাল শহরের পূর্বপ্রান্তে বয়ে যাওয়া কীর্তনখোলা নদী সংলগ্ন চর আইচা নামের গ্রামে একটি জোড়-মসজিদের অবস্থান রয়েছে। মীরা বাড়ি নামে পরিচিত এই প্রাচীন মসজিদ দুটির নির্মাণ বা প্রতিষ্ঠাকাল সম্পর্কে তেমন কোনো নির্ভরযোগ্য তথ্য পাওয়া যায় না। এই এলাকার অন্যান্য জোড় মসজিদের মতো চর আইচা জোড় মসজিদের একটি ভবন উপাসনালয় এবং অন্যটি সম্ভবতঃ হুজরাখানা হিসেবে ব্যবহৃত হতো বলে অনুমান করা হয়। স্থানীয়দের ধারণামতে শায়েস্তা খানের শাসনামলে তার পৃষ্ঠপোষকতায় এই মসজিদদ্বয় প্রতিষ্ঠা করা হয়।

Image 17.jpg


তথ্যসূত্র: সাইফুল আহসান বুলবুল। বৃহত্তর বরিশালের ঐতিহাসিক নিদর্শন। গতিধারা, ঢাকা। ২০১২।