"খানম মঞ্জিল, বরিশাল"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
("সুলতানাবাদ নামের পরগনায় একটি জমিদারি ছিল রাজাপুর থানাধ..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
 
(একই ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত একটি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না)
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
 
সুলতানাবাদ নামের পরগনায় একটি জমিদারি ছিল রাজাপুর থানাধীন এক নারী জমিদারের যাঁর নাম মেহেরুন্নিসা খানম। বরিশাল শহরে তাঁর একটি বাড়ি ছিল যার নাম ‘খানম মঞ্জিল’। ঊনবিংশ শতকের শেষভাগে খানম মঞ্জিলের এই জমিদারের দানশীলতা, বিদ্যোৎসাহিতা এবং প্রজা হিতৈষণার কথা রোহিনী কুমার সেন তাঁর ‘বাকলা’ গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। বরিশাল শহরের সদর হাসপাতাল, শহরের বি.এম স্কুলের পশ্চিম পার্শ্বের প্রথম মুসলিম গোরস্থান, পরবর্তী সময়ে স্থানান্তরিত মুসলিম গোরস্থানের আদি অংশ এবং বগুড়া রোডস্থ এপিফানী চার্চের জন্য তিনি জমি দান করেছিলেন বলে জানা যায়। তাঁর এই বাড়িটি শহরের হাসপাতাল রোডের মাঝামাঝি অমৃতলাল দে কলেজের উত্তর পার্শ্বে অবস্থিত। এই বাড়ি থেকে তিনি তাঁর মেয়ে শামসুন্নেসাকে বিয়ে দেন শায়েস্তাবাদের নবাব পরিবারের সন্তান ওবায়দুল্লাহ চৌধুরী ওরফে নওশীন মিয়ার সাথে।
 
সুলতানাবাদ নামের পরগনায় একটি জমিদারি ছিল রাজাপুর থানাধীন এক নারী জমিদারের যাঁর নাম মেহেরুন্নিসা খানম। বরিশাল শহরে তাঁর একটি বাড়ি ছিল যার নাম ‘খানম মঞ্জিল’। ঊনবিংশ শতকের শেষভাগে খানম মঞ্জিলের এই জমিদারের দানশীলতা, বিদ্যোৎসাহিতা এবং প্রজা হিতৈষণার কথা রোহিনী কুমার সেন তাঁর ‘বাকলা’ গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। বরিশাল শহরের সদর হাসপাতাল, শহরের বি.এম স্কুলের পশ্চিম পার্শ্বের প্রথম মুসলিম গোরস্থান, পরবর্তী সময়ে স্থানান্তরিত মুসলিম গোরস্থানের আদি অংশ এবং বগুড়া রোডস্থ এপিফানী চার্চের জন্য তিনি জমি দান করেছিলেন বলে জানা যায়। তাঁর এই বাড়িটি শহরের হাসপাতাল রোডের মাঝামাঝি অমৃতলাল দে কলেজের উত্তর পার্শ্বে অবস্থিত। এই বাড়ি থেকে তিনি তাঁর মেয়ে শামসুন্নেসাকে বিয়ে দেন শায়েস্তাবাদের নবাব পরিবারের সন্তান ওবায়দুল্লাহ চৌধুরী ওরফে নওশীন মিয়ার সাথে।
 
   
 
   
খানম মঞ্জলি (সাইনর্বোডে পরর্বিততি নতুন নাম)
+
[[চিত্র:Image 15.jpg]]
 +
 
 +
 
  
 
----
 
----
 
তথ্যসূত্র: সাইফুল আহসান বুলবুল। বৃহত্তর বরিশালের ঐতিহাসিক নিদর্শন। গতিধারা, ঢাকা। ২০১২।
 
তথ্যসূত্র: সাইফুল আহসান বুলবুল। বৃহত্তর বরিশালের ঐতিহাসিক নিদর্শন। গতিধারা, ঢাকা। ২০১২।

১৩:৩৬, ২৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ

সুলতানাবাদ নামের পরগনায় একটি জমিদারি ছিল রাজাপুর থানাধীন এক নারী জমিদারের যাঁর নাম মেহেরুন্নিসা খানম। বরিশাল শহরে তাঁর একটি বাড়ি ছিল যার নাম ‘খানম মঞ্জিল’। ঊনবিংশ শতকের শেষভাগে খানম মঞ্জিলের এই জমিদারের দানশীলতা, বিদ্যোৎসাহিতা এবং প্রজা হিতৈষণার কথা রোহিনী কুমার সেন তাঁর ‘বাকলা’ গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। বরিশাল শহরের সদর হাসপাতাল, শহরের বি.এম স্কুলের পশ্চিম পার্শ্বের প্রথম মুসলিম গোরস্থান, পরবর্তী সময়ে স্থানান্তরিত মুসলিম গোরস্থানের আদি অংশ এবং বগুড়া রোডস্থ এপিফানী চার্চের জন্য তিনি জমি দান করেছিলেন বলে জানা যায়। তাঁর এই বাড়িটি শহরের হাসপাতাল রোডের মাঝামাঝি অমৃতলাল দে কলেজের উত্তর পার্শ্বে অবস্থিত। এই বাড়ি থেকে তিনি তাঁর মেয়ে শামসুন্নেসাকে বিয়ে দেন শায়েস্তাবাদের নবাব পরিবারের সন্তান ওবায়দুল্লাহ চৌধুরী ওরফে নওশীন মিয়ার সাথে।

Image 15.jpg



তথ্যসূত্র: সাইফুল আহসান বুলবুল। বৃহত্তর বরিশালের ঐতিহাসিক নিদর্শন। গতিধারা, ঢাকা। ২০১২।