"কল্যাণ চক্রবর্তী"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
("ভারতের খ্যাতনামা ব্যাঘ্র বিশেষজ্ঞ কল্যাণ চক্রবর্তীর পৈ..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
 
ভারতের খ্যাতনামা ব্যাঘ্র বিশেষজ্ঞ কল্যাণ চক্রবর্তীর পৈতৃক আদি নিবাস বরিশাল। তাঁর জন্ম ২৬ ডিসেম্বর ১৯৪৩ এবং মৃত্যু ২৪ নভেম্বর ১৯৯৮।
 
ভারতের খ্যাতনামা ব্যাঘ্র বিশেষজ্ঞ কল্যাণ চক্রবর্তীর পৈতৃক আদি নিবাস বরিশাল। তাঁর জন্ম ২৬ ডিসেম্বর ১৯৪৩ এবং মৃত্যু ২৪ নভেম্বর ১৯৯৮।
  
কল্যাণ চক্রবর্তী কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিজ্ঞানে এম. এ., আইনের ¯œাতক, ইকোলজি বিজ্ঞানে পিএইচ.ডি. (১৯৮৮)। দেরাদুনের ইন্ডিয়ান ফরেস্ট ইনস্টিটিউট থেকে ফরেস্ট্রি বিজ্ঞানে ডিপ্লোমা লাভ করে তিনি ইন্ডিয়ান ফরেস্ট সার্ভিসে যোগ দেন। দীর্ঘ ১০ বছর সুন্দরবনে ব্যাঘ্রপ্রকল্পের অধিকর্তা ছিলেন। মূলত সুন্দরবনের বাঘকে ঘিরে তাঁর গবেষণা, সংরক্ষণের নানান প্রচেষ্ট তাঁকে দেশে-বিদেশে খ্যাতি এনে দিয়েছিল। আমেরিকান বায়োগ্রাফিক্যাল ইনস্টিটিউট তাঁকে দুবার (১৯৯৫, ১৯৯৮) ‘ম্যান অফ দি ইয়ার’ সম্মানে ভূষিত করে। মৃত্যুর পূর্বে সমগ্র পূর্বাঞ্চলে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের দায়দায়িত্ব তাঁর উপর অর্পিত ছিল। ভারত সরকারের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিভাগের অধিকর্তা ছিলেন তিনি। তাঁর রচিত গ্রন্থ: ‘বন সবুজের কথা’, ‘বনে বনে বেড়াই’, ‘জঙ্গলের ডায়রি’, ‘বাঘের গল্প’, মানুষ ও বাঘ’, ‘বিপন্ন প্রকৃতি’, ‘সুন্দরবন্স ম্যানগ্রোভ’, ‘ম্যান ইটিং টাইর্গাস কনজার্ভেশন ভার্সেস ডেভলপমেন্ট’ প্রভৃতি।
+
কল্যাণ চক্রবর্তী কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিজ্ঞানে এম. এ., আইনের স্নাতক, ইকোলজি বিজ্ঞানে পিএইচ.ডি. (১৯৮৮)। দেরাদুনের ইন্ডিয়ান ফরেস্ট ইনস্টিটিউট থেকে ফরেস্ট্রি বিজ্ঞানে ডিপ্লোমা লাভ করে তিনি ইন্ডিয়ান ফরেস্ট সার্ভিসে যোগ দেন। দীর্ঘ ১০ বছর সুন্দরবনে ব্যাঘ্রপ্রকল্পের অধিকর্তা ছিলেন। মূলত সুন্দরবনের বাঘকে ঘিরে তাঁর গবেষণা, সংরক্ষণের নানান প্রচেষ্টা তাঁকে দেশে-বিদেশে খ্যাতি এনে দিয়েছিল। আমেরিকান বায়োগ্রাফিক্যাল ইনস্টিটিউট তাঁকে দুবার (১৯৯৫, ১৯৯৮) ‘ম্যান অফ দি ইয়ার’ সম্মানে ভূষিত করে। মৃত্যুর পূর্বে সমগ্র পূর্বাঞ্চলে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের দায়দায়িত্ব তাঁর উপর অর্পিত ছিল। ভারত সরকারের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিভাগের অধিকর্তা ছিলেন তিনি। তাঁর রচিত গ্রন্থ: ‘বন সবুজের কথা’, ‘বনে বনে বেড়াই’, ‘জঙ্গলের ডায়রি’, ‘বাঘের গল্প’, মানুষ ও বাঘ’, ‘বিপন্ন প্রকৃতি’, ‘সুন্দরবন্স ম্যানগ্রোভ’, ‘ম্যান ইটিং টাইর্গাস কনজার্ভেশন ভার্সেস ডেভলপমেন্ট’ প্রভৃতি।
  
  
 
----
 
----
 
তথ্যসূত্র: সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান
 
তথ্যসূত্র: সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান

০২:৫৭, ১৬ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ

ভারতের খ্যাতনামা ব্যাঘ্র বিশেষজ্ঞ কল্যাণ চক্রবর্তীর পৈতৃক আদি নিবাস বরিশাল। তাঁর জন্ম ২৬ ডিসেম্বর ১৯৪৩ এবং মৃত্যু ২৪ নভেম্বর ১৯৯৮।

কল্যাণ চক্রবর্তী কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিজ্ঞানে এম. এ., আইনের স্নাতক, ইকোলজি বিজ্ঞানে পিএইচ.ডি. (১৯৮৮)। দেরাদুনের ইন্ডিয়ান ফরেস্ট ইনস্টিটিউট থেকে ফরেস্ট্রি বিজ্ঞানে ডিপ্লোমা লাভ করে তিনি ইন্ডিয়ান ফরেস্ট সার্ভিসে যোগ দেন। দীর্ঘ ১০ বছর সুন্দরবনে ব্যাঘ্রপ্রকল্পের অধিকর্তা ছিলেন। মূলত সুন্দরবনের বাঘকে ঘিরে তাঁর গবেষণা, সংরক্ষণের নানান প্রচেষ্টা তাঁকে দেশে-বিদেশে খ্যাতি এনে দিয়েছিল। আমেরিকান বায়োগ্রাফিক্যাল ইনস্টিটিউট তাঁকে দুবার (১৯৯৫, ১৯৯৮) ‘ম্যান অফ দি ইয়ার’ সম্মানে ভূষিত করে। মৃত্যুর পূর্বে সমগ্র পূর্বাঞ্চলে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের দায়দায়িত্ব তাঁর উপর অর্পিত ছিল। ভারত সরকারের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিভাগের অধিকর্তা ছিলেন তিনি। তাঁর রচিত গ্রন্থ: ‘বন সবুজের কথা’, ‘বনে বনে বেড়াই’, ‘জঙ্গলের ডায়রি’, ‘বাঘের গল্প’, মানুষ ও বাঘ’, ‘বিপন্ন প্রকৃতি’, ‘সুন্দরবন্স ম্যানগ্রোভ’, ‘ম্যান ইটিং টাইর্গাস কনজার্ভেশন ভার্সেস ডেভলপমেন্ট’ প্রভৃতি।



তথ্যসূত্র: সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান