"কমলাপুর মসজিদ, গৌরনদী"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
(" বরিশাল এবং মাদারীপুর জেলার প্রান্তসীমা সংলগ্ন ঢাকা-বরি..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
 
(একই ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত একটি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না)
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
 
  বরিশাল এবং মাদারীপুর জেলার প্রান্তসীমা সংলগ্ন ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের পূর্বদিকে কমলাপুর নামের গ্রামে প্রাচীন এই মসজিদের অবস্থান। স্থাপনারীতি এবং অন্যান্য তথ্য বিশ্লেষণে কমলাপুর মসজিদের নির্মাণকাল পঞ্চদশ শতাব্দীর বলে মনে করা হয়। ড. সৈয়দ মাহমুদুল হাসানের মতে মাসুম খান এবং সুফি খান ভ্রাতৃদ্বয় এই মসজিদের নির্মাতা। তিন গম্বুজ বিশিষ্ট আয়তকার এই মসজিদটির তিনটি প্রবেশপথই কারুকার্যময়। সম্মুখভাগের অনুপম নকশা নির্মাতার সৌন্দর্যপ্রিয়তার কথা স্মরণ করিয়ে দেয় ।
 
  বরিশাল এবং মাদারীপুর জেলার প্রান্তসীমা সংলগ্ন ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের পূর্বদিকে কমলাপুর নামের গ্রামে প্রাচীন এই মসজিদের অবস্থান। স্থাপনারীতি এবং অন্যান্য তথ্য বিশ্লেষণে কমলাপুর মসজিদের নির্মাণকাল পঞ্চদশ শতাব্দীর বলে মনে করা হয়। ড. সৈয়দ মাহমুদুল হাসানের মতে মাসুম খান এবং সুফি খান ভ্রাতৃদ্বয় এই মসজিদের নির্মাতা। তিন গম্বুজ বিশিষ্ট আয়তকার এই মসজিদটির তিনটি প্রবেশপথই কারুকার্যময়। সম্মুখভাগের অনুপম নকশা নির্মাতার সৌন্দর্যপ্রিয়তার কথা স্মরণ করিয়ে দেয় ।
 
   
 
   
কমলাপুর মসজদি, গৌরনদী
+
[[চিত্র:Image 7.jpg]]
 +
 
 +
 
  
 
----
 
----
 
তথ্যসূত্র: সাইফুল আহসান বুলবুল। বৃহত্তর বরিশালের ঐতিহাসিক নিদর্শন। গতিধারা, ঢাকা। ২০১২।
 
তথ্যসূত্র: সাইফুল আহসান বুলবুল। বৃহত্তর বরিশালের ঐতিহাসিক নিদর্শন। গতিধারা, ঢাকা। ২০১২।

১০:২৫, ২৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ

বরিশাল এবং মাদারীপুর জেলার প্রান্তসীমা সংলগ্ন ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের পূর্বদিকে কমলাপুর নামের গ্রামে প্রাচীন এই মসজিদের অবস্থান। স্থাপনারীতি এবং অন্যান্য তথ্য বিশ্লেষণে কমলাপুর মসজিদের নির্মাণকাল পঞ্চদশ শতাব্দীর বলে মনে করা হয়। ড. সৈয়দ মাহমুদুল হাসানের মতে মাসুম খান এবং সুফি খান ভ্রাতৃদ্বয় এই মসজিদের নির্মাতা। তিন গম্বুজ বিশিষ্ট আয়তকার এই মসজিদটির তিনটি প্রবেশপথই কারুকার্যময়। সম্মুখভাগের অনুপম নকশা নির্মাতার সৌন্দর্যপ্রিয়তার কথা স্মরণ করিয়ে দেয় ।

Image 7.jpg



তথ্যসূত্র: সাইফুল আহসান বুলবুল। বৃহত্তর বরিশালের ঐতিহাসিক নিদর্শন। গতিধারা, ঢাকা। ২০১২।