"এছহাক সাহেব (রহ.), আলহাজ্জ মাওলানা সৈয়দ মোঃ"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
("বরিশাল জেলার অন্তর্গত চরমোনাইর পীরে কামেল মরহুম সৈয়দ ম..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
 
৩ নং লাইন: ৩ নং লাইন:
 
তিনি বাংলা ১৩৪০  মোতবেক ইংরেজি ১৯৩৪ সালে উক্ত মাদ্রাসার ভিত্তি স্থাপন করেন। প্রথমে তিনি খারেজী দরছে নেজামী হিসাবে উক্ত মাদ্রাসা পরিচালনা করতে থাকেন। পরে তিনি আলিয়া মাদ্রাসার কারীকুলাম অনুযায়ী জনাব মাওলানা মোহাম্মদ এছমাতুল্লাহ ছাহেব ও তাঁর সুযোগ্য জামাতা জনাব মাওলানা দেলওয়ার হোসেন সাহেবের দ্বারা আলীয়া নেছাবের মাদ্রাসা খুললেন। এটিই বর্তমানের বিখ্যাত চরমোনাইর মাদ্রাসা।
 
তিনি বাংলা ১৩৪০  মোতবেক ইংরেজি ১৯৩৪ সালে উক্ত মাদ্রাসার ভিত্তি স্থাপন করেন। প্রথমে তিনি খারেজী দরছে নেজামী হিসাবে উক্ত মাদ্রাসা পরিচালনা করতে থাকেন। পরে তিনি আলিয়া মাদ্রাসার কারীকুলাম অনুযায়ী জনাব মাওলানা মোহাম্মদ এছমাতুল্লাহ ছাহেব ও তাঁর সুযোগ্য জামাতা জনাব মাওলানা দেলওয়ার হোসেন সাহেবের দ্বারা আলীয়া নেছাবের মাদ্রাসা খুললেন। এটিই বর্তমানের বিখ্যাত চরমোনাইর মাদ্রাসা।
  
পীর সাহেব মাওলানা সৈয়দ মোঃ এছহাক চরমোনাই নিবাসী তাঁর মামা সৈয়দ আবদুল জব্বার সাহেবের কন্যা মোসাম্মাৎ রাবেয়া খাতুনকে বিয়ে করেন। তাঁর দুই ছেলে ও তিন মেয়ে জন্ম গ্রহণ করেন। বড় ছেলের নাম ক্বারী সৈয়দ মোহাম্মদ মোবারক করিম সাহেব। দ্বিতীয় পুত্র সৈয়দ ফজলুল পিতার মৃত্যুর পর পীর সাহেব রূপে খ্যাত হন।  
+
পীর সাহেব মাওলানা সৈয়দ মোঃ এছহাক চরমোনাই নিবাসী তাঁর মামা সৈয়দ আবদুল জব্বার সাহেবের কন্যা মোসাম্মাৎ রাবেয়া খাতুনকে বিয়ে করেন। তাঁর দুই ছেলে ও তিন মেয়ে জন্ম গ্রহণ করেন। বড় ছেলের নাম ক্বারী সৈয়দ মোহাম্মদ মোবারক করিম সাহেব। দ্বিতীয় পুত্র সৈয়দ ফজলুল করীম পিতার মৃত্যুর পর পীর সাহেব রূপে খ্যাত হন।  
  
 
বাংলা ১৩৮০ সালে (ইংরেজি ১৯৭৩) ৩০ শে ভাদ্র রবিবার বেলা ৪ ঘটিকার সময় হজরত পীর সাহেব কেবলা (রঃ) তাহার নিজ বাড়ী চরমোনাইতে ৭০ বৎসর বয়সে ইন্তেকাল করেন।  
 
বাংলা ১৩৮০ সালে (ইংরেজি ১৯৭৩) ৩০ শে ভাদ্র রবিবার বেলা ৪ ঘটিকার সময় হজরত পীর সাহেব কেবলা (রঃ) তাহার নিজ বাড়ী চরমোনাইতে ৭০ বৎসর বয়সে ইন্তেকাল করেন।  

১১:৪০, ১৬ মে ২০১৬ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ

বরিশাল জেলার অন্তর্গত চরমোনাইর পীরে কামেল মরহুম সৈয়দ মোহাম্মদ এছহাক (রহঃ) একজন বিশেষ ইসলামী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। চরমোনাইর পীর বলতে আদিতে তাঁকেই বোঝায়। তিনি বর্তমান পীর সাহেবের পিতামহ ছিলেন। তিনি বাংলা ১৩১২ মোতাবেক ইংরেজি ১৯০৫ সালে বরিশাল শহরের নিকটস্থ কীর্তনখোলা নদীর পূর্বপারে চরমোনাই ইউনিয়নের পশুরীকাঠি গ্রামের প্রসিদ্ধ সৈয়দ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাহার পিতা মরহুম সৈয়দ আমজাদ আলী। হযরত পীর সাহেব কেবলার (রঃ) জীবনের অন্যতম অর্জন তাহার নিজ বাড়ীতে অবস্থিত চরমোনাই আহছানাবাদ রশিদীয়া আলিয়া মাদ্রাসা ও লিল্লাহ বোডিং।

তিনি বাংলা ১৩৪০ মোতবেক ইংরেজি ১৯৩৪ সালে উক্ত মাদ্রাসার ভিত্তি স্থাপন করেন। প্রথমে তিনি খারেজী দরছে নেজামী হিসাবে উক্ত মাদ্রাসা পরিচালনা করতে থাকেন। পরে তিনি আলিয়া মাদ্রাসার কারীকুলাম অনুযায়ী জনাব মাওলানা মোহাম্মদ এছমাতুল্লাহ ছাহেব ও তাঁর সুযোগ্য জামাতা জনাব মাওলানা দেলওয়ার হোসেন সাহেবের দ্বারা আলীয়া নেছাবের মাদ্রাসা খুললেন। এটিই বর্তমানের বিখ্যাত চরমোনাইর মাদ্রাসা।

পীর সাহেব মাওলানা সৈয়দ মোঃ এছহাক চরমোনাই নিবাসী তাঁর মামা সৈয়দ আবদুল জব্বার সাহেবের কন্যা মোসাম্মাৎ রাবেয়া খাতুনকে বিয়ে করেন। তাঁর দুই ছেলে ও তিন মেয়ে জন্ম গ্রহণ করেন। বড় ছেলের নাম ক্বারী সৈয়দ মোহাম্মদ মোবারক করিম সাহেব। দ্বিতীয় পুত্র সৈয়দ ফজলুল করীম পিতার মৃত্যুর পর পীর সাহেব রূপে খ্যাত হন।

বাংলা ১৩৮০ সালে (ইংরেজি ১৯৭৩) ৩০ শে ভাদ্র রবিবার বেলা ৪ ঘটিকার সময় হজরত পীর সাহেব কেবলা (রঃ) তাহার নিজ বাড়ী চরমোনাইতে ৭০ বৎসর বয়সে ইন্তেকাল করেন।



তথ্যউৎস : মোঃ রফিকুল ইসলাম সম্রাট। বরিশাল দর্পণ। ঢাকা, ১৯৯০।