"ইয়াকুব মিয়া, মুহাম্মদ"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
("মুহাম্মদ ইয়াকুব মিয়া ১৯২৮ সালে সাতুরিয়া মিয়া বাড়িত..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
মুহাম্মদ ইয়াকুব মিয়া ১৯২৮ সালে সাতুরিয়া মিয়া বাড়িতে জন্মগ্রাহণ করেন। তার পিতা ইসহাক মিয়। এ কে ফজলুল হক গভর্নর থাকাকালে তিনি তার একান্ত সচিব ছিলেন। তিনি আওয়ামী লীগের একজন বিশিষ্ট কর্মী ছিলেন। ১৫ ডিসেম্বর বদর বাহিনী তার ৪৪ নম্বর তোপখানা রোডে বাসা থেকে তাঁকে ধরে নিয়ে যায়। মোহাম্মদপুরের সাত গম্বুজ মসজিদের নিকটবর্তী কাটাশূরের ইটখোলার কাছে তাঁকে হত্যা করে। ১৯ ডিসেম্বর তার লাশ পাওয়া যায় এবং আজিমপুরে কবর দেয়া হয়।
+
মুহাম্মদ ইয়াকুব মিয়া ১৯২৮ সালে রাজাপুর থানার সাতুরিয়া মিয়া বাড়িতে জন্মগ্রাহণ করেন। তার পিতা ইসহাক মিয়। এ কে ফজলুল হক গভর্নর থাকাকালে তিনি তার একান্ত সচিব ছিলেন। তিনি আওয়ামী লীগের একজন বিশিষ্ট কর্মী ছিলেন। ১৫ ডিসেম্বর বদর বাহিনী তার ৪৪ নম্বর তোপখানা রোডে বাসা থেকে তাঁকে ধরে নিয়ে যায়। মোহাম্মদপুরের সাত গম্বুজ মসজিদের নিকটবর্তী কাটাশূরের ইটখোলার কাছে তাঁকে হত্যা করে। ১৯ ডিসেম্বর তার লাশ পাওয়া যায় এবং আজিমপুরে কবর দেয়া হয়।
  
 
----
 
----
 
তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (দ্বিতীয় খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫।
 
তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (দ্বিতীয় খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫।

১২:১২, ২৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ

মুহাম্মদ ইয়াকুব মিয়া ১৯২৮ সালে রাজাপুর থানার সাতুরিয়া মিয়া বাড়িতে জন্মগ্রাহণ করেন। তার পিতা ইসহাক মিয়। এ কে ফজলুল হক গভর্নর থাকাকালে তিনি তার একান্ত সচিব ছিলেন। তিনি আওয়ামী লীগের একজন বিশিষ্ট কর্মী ছিলেন। ১৫ ডিসেম্বর বদর বাহিনী তার ৪৪ নম্বর তোপখানা রোডে বাসা থেকে তাঁকে ধরে নিয়ে যায়। মোহাম্মদপুরের সাত গম্বুজ মসজিদের নিকটবর্তী কাটাশূরের ইটখোলার কাছে তাঁকে হত্যা করে। ১৯ ডিসেম্বর তার লাশ পাওয়া যায় এবং আজিমপুরে কবর দেয়া হয়।


তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (দ্বিতীয় খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫।