"আর এস বা রিভিশনাল সার্ভে"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
("বাকেরগঞ্জ তথা বরিশালের প্রথম ভূমি জরিপ সম্পন্ন হয়েছিল..." দিয়ে পাতা তৈরি) |
|||
(একই ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত একটি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না) | |||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
− | বাকেরগঞ্জ তথা বরিশালের প্রথম ভূমি জরিপ সম্পন্ন হয়েছিল ১৯০০ থেকে ১৯০৮ খৃস্টাব্দে। এই জরিপ সি এস বা ক্যাডাস্ট্রাল সার্ভে নামে পরিচিত। এই সিএস রেকর্ডের ওপর ভিত্তি করে এর দোষ | + | বাকেরগঞ্জ তথা বরিশালের প্রথম ভূমি জরিপ সম্পন্ন হয়েছিল ১৯০০ থেকে ১৯০৮ খৃস্টাব্দে। এই জরিপ সি এস বা ক্যাডাস্ট্রাল সার্ভে নামে পরিচিত। এই সিএস রেকর্ডের ওপর ভিত্তি করে এর দোষ ত্রুটি সংশোধনার্থে এবং জমির বিভাজন, উত্তরাধিকার ইত্যাদি সম্পর্কিত নতুন তথ্য হালনাগাদ করে ১৯৪০-৫২ খ্রিস্টাব্দে এ জেলায় আরেকটি জরিপ হয়েছিল যাকে রিভিশনাল সার্ভে বা বা সংক্ষেপে আরএস বলা হয়। জনাব মোতাহারুল হক এমএএলএলবি ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে এই জরিপের জন্য সেটেলমেন্ট অফিসার নিযুক্ত হন। ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে জরিপ কাজ শুরু হয়। কিন্তু দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের জন্য ১৯৪৩-৪৪ খ্রিস্টাব্দে জরিপ কাজ বন্ধ থাকে। ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে পুনরায় জরিপ শুরু হয় এবং ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে এ কাজ সমাপ্ত হয়। জনাব মোতাহারুল হক ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে জরিপ সম্পর্কে এক বিস্তারিত রিপোর্ট লেখেন। বরিশাল অঞ্চলের গ্রামীণ জনগণ যারাই জমিজমা নিয়ে কথা বলে তাদের কাছেই সিএস ও আরএস দুটি বহুল উচ্চারিত শব্দ। |
---- | ---- | ||
তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (১ম খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১০। | তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (১ম খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১০। |
০০:১২, ২৪ জুলাই ২০২০ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ
বাকেরগঞ্জ তথা বরিশালের প্রথম ভূমি জরিপ সম্পন্ন হয়েছিল ১৯০০ থেকে ১৯০৮ খৃস্টাব্দে। এই জরিপ সি এস বা ক্যাডাস্ট্রাল সার্ভে নামে পরিচিত। এই সিএস রেকর্ডের ওপর ভিত্তি করে এর দোষ ত্রুটি সংশোধনার্থে এবং জমির বিভাজন, উত্তরাধিকার ইত্যাদি সম্পর্কিত নতুন তথ্য হালনাগাদ করে ১৯৪০-৫২ খ্রিস্টাব্দে এ জেলায় আরেকটি জরিপ হয়েছিল যাকে রিভিশনাল সার্ভে বা বা সংক্ষেপে আরএস বলা হয়। জনাব মোতাহারুল হক এমএএলএলবি ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে এই জরিপের জন্য সেটেলমেন্ট অফিসার নিযুক্ত হন। ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে জরিপ কাজ শুরু হয়। কিন্তু দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের জন্য ১৯৪৩-৪৪ খ্রিস্টাব্দে জরিপ কাজ বন্ধ থাকে। ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে পুনরায় জরিপ শুরু হয় এবং ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে এ কাজ সমাপ্ত হয়। জনাব মোতাহারুল হক ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে জরিপ সম্পর্কে এক বিস্তারিত রিপোর্ট লেখেন। বরিশাল অঞ্চলের গ্রামীণ জনগণ যারাই জমিজমা নিয়ে কথা বলে তাদের কাছেই সিএস ও আরএস দুটি বহুল উচ্চারিত শব্দ।
তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (১ম খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১০।