"আবদুল খালেক বীরপ্রতীক, এস. এস. এম. এ."-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
("এস.এস.এম.এ. আবদুল খালেকের জন্ম ভা-ারিয়া উপজেলার শিয়ালকা..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
এস.এস.এম.এ. আবদুল খালেকের জন্ম ভা-ারিয়া উপজেলার শিয়ালকাঠি গ্রামে। তাঁর পিতা সোনামউদ্দিন। তিনি পাকিস্তান বিমান পিআইএ’র পাইলট ছিলেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন এবং বাংলাদেশ বিমানের অফিসার ছিলেন। বীরত্বের জন্য বীরপ্রতীক পদক লাভ করেন। তিনি ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে বিমান ালাতেন। তিনি বিমানের প্রশিক্ষণ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। এস.এস.এম.এ. আবদুল খালেক ১৯৭২ সালে ১০ ফেব্রুয়ারি বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেন। তার সাথে ৫ জন দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে। স্ত্রী রমিজা ঢাকাস্থ ৪৩/৪  স্বামীবাগ লেনে বাস করেন।
+
এস.এস.এম.এ. আবদুল খালেকের জন্ম ভান্ডারিয়া উপজেলার শিয়ালকাঠি গ্রামে। তাঁর পিতা সোনামউদ্দিন। তিনি পাকিস্তান বিমান পিআইএ’র পাইলট ছিলেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন এবং বাংলাদেশ বিমানের অফিসার ছিলেন। বীরত্বের জন্য বীরপ্রতীক পদক লাভ করেন। তিনি ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে বিমান ালাতেন। তিনি বিমানের প্রশিক্ষণ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। এস.এস.এম.এ. আবদুল খালেক ১৯৭২ সালে ১০ ফেব্রুয়ারি বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেন। তার সাথে ৫ জন দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে। স্ত্রী রমিজা ঢাকাস্থ ৪৩/৪  স্বামীবাগ লেনে বাস করেন।
  
 
----
 
----
 
তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (দ্বিতীয় খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫
 
তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (দ্বিতীয় খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫

২১:২০, ২৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ

এস.এস.এম.এ. আবদুল খালেকের জন্ম ভান্ডারিয়া উপজেলার শিয়ালকাঠি গ্রামে। তাঁর পিতা সোনামউদ্দিন। তিনি পাকিস্তান বিমান পিআইএ’র পাইলট ছিলেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন এবং বাংলাদেশ বিমানের অফিসার ছিলেন। বীরত্বের জন্য বীরপ্রতীক পদক লাভ করেন। তিনি ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে বিমান ালাতেন। তিনি বিমানের প্রশিক্ষণ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। এস.এস.এম.এ. আবদুল খালেক ১৯৭২ সালে ১০ ফেব্রুয়ারি বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেন। তার সাথে ৫ জন দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে। স্ত্রী রমিজা ঢাকাস্থ ৪৩/৪ স্বামীবাগ লেনে বাস করেন।


তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (দ্বিতীয় খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫