"আবদুল আজিজ খন্দকার, এডভোকেট"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
("রাজনীতিবিদ। আবদুল আজিজ খন্দকার ১৯২৩ সালে পটুয়াখালী জেল..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
রাজনীতিবিদ। আবদুল আজিজ খন্দকার ১৯২৩ সালে পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলায় বেলিতলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মোবারক আলী খন্দকার। তিনি বাউফল বীরপাশা স্কুল থেকে মেট্রিক এবং বরিশাল বিএম কলেজ থেকে ডিসটিংকসনসহ ১৯৪৬ সালে বিএসসি পাস করেন। তিনি কলকাতায় ও ঢাকা সচিবালয়ে চাকরি করতেন। ১৯৫৪ সালে এলএলবি পাস করেন এবং বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে ১৯৬২ সালে পটুয়াখালীতে আইন ব্যবসা শুরু করেন। তিনি পটুয়াখালী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন এবং ৬ দফাসহ সকল আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। ১৯৭০ সালে তিনি এমপিএ নির্বাচিত হন। ১৯৭১ সালে তিনি মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেন। পাকিস্তান সরকার তার অনুপস্থিতিতে তাকেযাবজ্জীবন কারাদ- ও সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে। পাকসেনারা তার বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করে। ১৯৭৩ সালে তিনি পুনরায় বাউফল থেকে এমপি নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্টের পর বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতষ্ঠার সকল আনেদালনে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৯১ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তিনি একজন সৎ দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ ছিলেন।
+
রাজনীতিবিদ। আবদুল আজিজ খন্দকার ১৯২৩ সালে পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলায় বেলিতলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মোবারক আলী খন্দকার। তিনি বাউফল বীরপাশা স্কুল থেকে মেট্রিক এবং বরিশাল বিএম কলেজ থেকে ডিসটিংকসনসহ ১৯৪৬ সালে বিএসসি পাস করেন। তিনি কলকাতায় ও ঢাকা সচিবালয়ে চাকরি করতেন। ১৯৫৪ সালে এলএলবি পাস করেন এবং বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে ১৯৬২ সালে পটুয়াখালীতে আইন ব্যবসা শুরু করেন। তিনি পটুয়াখালী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন এবং ৬ দফাসহ সকল আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। ১৯৭০ সালে তিনি এমপিএ নির্বাচিত হন। ১৯৭১ সালে তিনি মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেন। পাকিস্তান সরকার তার অনুপস্থিতিতে তাকেযাবজ্জীবন কারাদন্ড ও সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে। পাকসেনারা তার বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করে। ১৯৭৩ সালে তিনি পুনরায় বাউফল থেকে এমপি নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্টের পর বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতষ্ঠার সকল আনেদালনে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৯১ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তিনি একজন সৎ দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ ছিলেন।
  
 
----
 
----
 
তথ্যসূত্র: সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (২য় খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫।
 
তথ্যসূত্র: সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (২য় খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫।

০৮:৫০, ২৮ মার্চ ২০১৬ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ

রাজনীতিবিদ। আবদুল আজিজ খন্দকার ১৯২৩ সালে পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলায় বেলিতলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মোবারক আলী খন্দকার। তিনি বাউফল বীরপাশা স্কুল থেকে মেট্রিক এবং বরিশাল বিএম কলেজ থেকে ডিসটিংকসনসহ ১৯৪৬ সালে বিএসসি পাস করেন। তিনি কলকাতায় ও ঢাকা সচিবালয়ে চাকরি করতেন। ১৯৫৪ সালে এলএলবি পাস করেন এবং বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে ১৯৬২ সালে পটুয়াখালীতে আইন ব্যবসা শুরু করেন। তিনি পটুয়াখালী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন এবং ৬ দফাসহ সকল আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। ১৯৭০ সালে তিনি এমপিএ নির্বাচিত হন। ১৯৭১ সালে তিনি মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেন। পাকিস্তান সরকার তার অনুপস্থিতিতে তাকেযাবজ্জীবন কারাদন্ড ও সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে। পাকসেনারা তার বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করে। ১৯৭৩ সালে তিনি পুনরায় বাউফল থেকে এমপি নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্টের পর বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতষ্ঠার সকল আনেদালনে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৯১ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তিনি একজন সৎ দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ ছিলেন।


তথ্যসূত্র: সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (২য় খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫।