"আতাহার আলী মল্লিক, বীরবিক্রম"-এর বিভিন্ন সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

Barisalpedia থেকে
("আতাহার আলী মল্লিক বীরবিক্রম ১৯৩৪ সালে বাকেরগঞ্জ উপজেলার..." দিয়ে পাতা তৈরি)
 
 
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
আতাহার আলী মল্লিক বীরবিক্রম ১৯৩৪ সালে বাকেরগঞ্জ উপজেলার চরাদি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা কাঞ্চন আলী মল্লিক, মাতা জামিলা খাতুন। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনী রংপুর হতে অভিযান চালিয়ে কুড়িগ্রাম প্রবেশ করে। ২৮ মার্চ তিনি মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। তিনি চিলমারি বিওপিতে কর্মরত ছিলেন। ১ এপ্রিল তিস্তা ব্রিজে আতাহার মল্লিকের নেতৃত্বে ইপিআর পাকসেনাদের বাঁধা দেয়। ৬ দিন যুদ্ধ চলে। ২ এপ্রিল তিস্তা ব্রিজের যুদ্ধে আতাহার আলী মল্লিক সম্মুখ যুদ্ধে শহীদ হন। তাঁর লাশ পাওয়া যায়নি। সাহসী যুদ্ধের জন্য তাঁকে বীরবিক্রম খেতাবে ভূষিত করা হয়। সনদ নম্বর-১২২। মৃত্যুকালে তিনি দুই ছেলে এক মেয়ে রেখে যান।
+
আতাহার আলী মল্লিক, বীরবিক্রম ১৯৩৪ সালে বাকেরগঞ্জ উপজেলার চরাদি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা কাঞ্চন আলী মল্লিক, মাতা জামিলা খাতুন। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনী রংপুর হতে অভিযান চালিয়ে কুড়িগ্রাম প্রবেশ করে। ২৮ মার্চ তিনি মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। তিনি চিলমারি বিওপিতে কর্মরত ছিলেন। ১ এপ্রিল তিস্তা ব্রিজে আতাহার মল্লিকের নেতৃত্বে ইপিআর পাকসেনাদের বাঁধা দেয়। ৬ দিন যুদ্ধ চলে। ২ এপ্রিল তিস্তা ব্রিজের যুদ্ধে আতাহার আলী মল্লিক সম্মুখ যুদ্ধে শহীদ হন। তাঁর লাশ পাওয়া যায়নি। সাহসী যুদ্ধের জন্য তাঁকে বীরবিক্রম খেতাবে ভূষিত করা হয়। সনদ নম্বর-১২২। মৃত্যুকালে তিনি দুই ছেলে এক মেয়ে রেখে যান।
  
 
----
 
----
 
তথ্যসূত্র: সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (২য় খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫।
 
তথ্যসূত্র: সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (২য় খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫।

১০:০৬, ২৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে সম্পাদিত বর্তমান সংস্করণ

আতাহার আলী মল্লিক, বীরবিক্রম ১৯৩৪ সালে বাকেরগঞ্জ উপজেলার চরাদি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা কাঞ্চন আলী মল্লিক, মাতা জামিলা খাতুন। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনী রংপুর হতে অভিযান চালিয়ে কুড়িগ্রাম প্রবেশ করে। ২৮ মার্চ তিনি মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। তিনি চিলমারি বিওপিতে কর্মরত ছিলেন। ১ এপ্রিল তিস্তা ব্রিজে আতাহার মল্লিকের নেতৃত্বে ইপিআর পাকসেনাদের বাঁধা দেয়। ৬ দিন যুদ্ধ চলে। ২ এপ্রিল তিস্তা ব্রিজের যুদ্ধে আতাহার আলী মল্লিক সম্মুখ যুদ্ধে শহীদ হন। তাঁর লাশ পাওয়া যায়নি। সাহসী যুদ্ধের জন্য তাঁকে বীরবিক্রম খেতাবে ভূষিত করা হয়। সনদ নম্বর-১২২। মৃত্যুকালে তিনি দুই ছেলে এক মেয়ে রেখে যান।


তথ্যসূত্র: সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (২য় খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১৫।