বরিশালে প্রাপ্ত তাম্রশাসন

Barisalpedia থেকে
Spadmin (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১১:২৬, ৫ জানুয়ারি ২০১৭ পর্যন্ত সংস্করণে (" দশম শতকের রাজা শ্রীচন্দ্রের পাঁচখানা তাম্রশাসনের মধ্যে..." দিয়ে পাতা তৈরি)

(পরিবর্তন) ←পুর্বের সংস্করণ | সর্বশেষ সংস্করণ (পরিবর্তন) | পরবর্তী সংস্করণ→ (পরিবর্তন)
দশম শতকের রাজা শ্রীচন্দ্রের পাঁচখানা তাম্রশাসনের মধ্যে তিনখানা প্রাচীন চন্দ্রদ্বীপে পাওয়া যায়। এগুলো হলো ধূলিয়া, কেদারপুর ও ইদিলপুর তাম্রশাসন। ধূলিয়া ও কেদারপুর বর্তমানে ফরিদপুর জেলার অধীনে। পূর্বে ধূলিয়া ও কেদারপুর চন্দ্রদ্বীপের অন্তর্গত ছিল। শ্রীচন্দ্রের বিক্রমপুর তাম্রলিপিতে চন্দ্রদ্বীপ ও বাঙ্গাল নামের উল্লেখ আছে। উজিরপুর থানার শিকারপুর গ্রামে ১০১৫ খ্রিঃ রচিত একখানা তালপাতার পুঁথি পাওয়া যায়। বিশ্বরূপ সেনের তেরো শতকের প্রথম ভাগের একখানা তাম্রশাসন কোটালীপাড়ায় পাওয়া যায়। এ তাম্রশাসনে গৌরনদী থানার রামসিদ্ধি, বাঙ্গালা, ঝালকাঠি থানার নৈকাঠি ও চন্দ্রদ্বীপ নামের উল্লেখ আছে। হিজলা-মুলাদী থানার ইদিলপুরে কেশব সেনের একখানা তাম্রলিপি পাওয়া যায়। তেরো শতকের এ তাম্রশাসনে ব্রাহ্মণকে ভূমিদানের ও চন্দ্রভন্ড্র জাতি শাসন ও মন্দির নির্মাণের কথা আছে।



তথ্যসূত্র: ১। সিরাজ উদ্দীন আহমেদ। বরিশাল বিভাগের ইতিহাস (১ম খন্ড)। ভাস্কর প্রকাশনী, ঢাকা। ২০১০।